: ( e নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী । সহিবে প্রফুল্লমুখে,-প্রফুল্ল পঙ্কজ যথা, যতক্ষণ নাহি হয় দিব অবসান, সহে ঝড়, বজ্র, বৃষ্টি ; সেই দিবা, সেই স্বৰ্গ, রমণীর প্রেম, আহা ! রমণীর প্রাণ । সেই প্রেমে, সেই প্রাণে, রমণী প্রাণের প্রাণে, , নিরাশার কীট হয় ! পাতিলৈ আসন, হউক কুবেরপত্নী, ইন্দ্রের ইন্দ্রাণী কিবা, জগতে দুঃখিনী নাহি, তাহার মতন । , কৈশোর নিশির শেষে দেখিলাম মুখ তারা হৃদয়-আকাশে মম শাস্ত नमूर्च्छा,, যৌবন-প্রভাতে মম হইল সে অস্তমিত ; কি মকতে আজি সেষ্ট আকাশমণ্ডল হইয়ছে পরিণত, নিরাশ রবির করে ! প্রেয়ে মুকুলি অহা কি নিকুঞ্জ বন হইয়াছে বনভূমি ! সেই বিষবৃক্ষ-বনে । আজি জ্বলিতেছে কিবা দাবাfগ্ন ভীষণ । অভিমান শিলাখণ্ডে প্রজ্বলিত হুতাশন চাপিয়ছিলাম এই স্বাদশ বৎসর । उँक्लाझेद्रः f*णाथ७, छ्झfद्रय झम८ब८ङ আজি গৰ্জ্জিতেছে বি আগ্নেয় ভূধর ” “নাগবাল ঋষিপত্ত্বি • কহিতে লাগিল। ভদ্র, জরৎকারু উচ্চ হাসি কহিল হাসিয়া— ভগিনি । বলিতে আর পরিলে না পাপিনীরে।" গেল মুভদ্রার মুপ লজ্জায় ছাইয়া । •ন না, ভুগ্নি ! পাপিনী যে তাকে সমধিক ভাল বসি আমি, তার তরে কামে এ মরুম।
