পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/১৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জমিজমার আইন-কানুন ఏs AMAMA AeSeeee eeee eeSee eeeeeeeeS eSeSeeSeSeSe AM AeeSeeSeeeeeSeeeeee eeeeeAMMAAA AAAA AAAASAAAA AAAA AAAA AAAASAAAA উত্তরাধিকারী হইতে দিব না। জমি থাকিবে অখণ্ড । উত্তরাধিকারী হইবে একজন। সে জ্যেষ্ঠ পুত্রই হউক বা চতুর্থ কন্যাই হউক। তাতে কিছু আসে যায় না।” ব্যবস্থাটা নিম্নরূপ । ছেলে বা মেয়ে উত্তরাধিকারী হইল। হইয়া সে গোটা সম্পত্তির দাম যাচাই করাইয়া লয়। ধরা যাউক, দাম হইল ১,• • • । অতএব প্রত্যেকের হিস্তায় পড়িল ২৫-২ টাকা করিয়া। উত্তরধিকারী বা উত্তরাধিকারিণী বলিবে, “আমি তোদের তিনজনকে ২৫•N টাকা করিয়া ৭৫০২ দিয়া দিতেছি। এখন হষ্টতে হাজার টাকার সম্পত্তি ষোল আনা আমার ।” তারপর থেকে ঐ তিন ভাই বোন জামহীন। প্রত্যেকে ২৫০ টাকার পুজি লষ্টয়া “চরিয়া খায় ।” আইনটার নাম “আন-এবেনস্-রেপ টু” ( বাছাই-করা উত্তরাধিকারের আইন ) । এক কথায় মহাভারত সারিতেছি ! এসব বিষয়ে বাঙালীকে তন্ন তন্ন করিয়া অনেক-কিছু ভবিষ্যতে আলোচনা করিতে হইবে । এখন শুধু এইটুকু বলিতে চাই যে ১৮৮২ সনের জাৰ্ম্মাণ আইনের ব্যবস্থাটা জমিহীন সন্তানদের সুখদুঃখ সম্বন্ধে একদম নিৰ্ব্বিকার নয় । উত্তরাধিকারী তার জমিহীন ভাই বোনকে “আপদ বিপদের সময়” ঘরবাড়ী দিতে আইনতঃ বাধ্য । ত্রিশ চল্লিশ বৎসর ধরিয়া, এই দিকে হামেশা আইন-সংস্কার চলিতেছে । কোনো একটা আইন খাড়া করিয়া, জাৰ্ম্মাণরা নাকে তেল দিয়া ঘুমায় না । সৰ্ব্বদাই সু-কুর আলোচনা আর ওলটপালটের ব্যবস্থা চলিতে থাকে । যাক । ১৮৯০-৯১ সনের জমিদারি-দলন বিষয়ক আর কিষাণ-মালিক স্বষ্টি বিষয়ক আইনটা যেই কায়েম হল, তখনি অমনি ১৮৮২ সনের বাছাই করা উত্তরাধিকারের আইনটা চমৎকার কাজে লাগিয়া গেল । ১৮৯০-৯১ সনের আইনটা একদিকে বলিতেছে,—“জমিদার, তোকে ঠুটো