পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৩৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাড়তির পথে বাঙ্গালী ૨.૭૮ চাষী-জমিদারে,-ধৰ্ম্মে ধৰ্ম্মে নয়। সেই অনৈক্য-নিবারণের জন্ত আবার অন্ত কতকগুলা সনাতন দাওয়াই আছে। যুবক বাংলাকে বিচক্ষণরূপে রাষ্ট্রীয় সংসারে প্রবেশ করিতে হক্টবে। মামুলি বুলি ছাড়িয়া নতুন পথের পথিক হইবার জন্ত,–১৯২৬ সনের দলাদলি চিন্তাশীল বাঙালী কৰ্ম্মাদিগকে অনেক-কিছু সাহায্য করিবে আশা করিতেছি। =<- ? cन्वट्ऋद्धन इटTi>=ोट्टTiद्वन न्वTiटद्धछडन्ज्ञ =>ांजञ्ष এপ্রিল মাসের ২৮ তারিখে (১৯২৭) কলিকাতার বেঙ্গল দ্যাশন্তাল ব্যাঙ্ক পাওনাদারদের টাকা দেওয়া বন্ধ করিতে বাধ্য হইয়াছে । সোজা কথায় ইহার নাম ব্যাঙ্ক-ফেল । বেঙ্গল ন্যাশন্তাল ব্যাঙ্ক -৯০৭ সনে স্বদেশী আন্দোলনের যুগে জন্মগ্রহণ করিয়াছিল । মৃত্যুকালে উছর বয়স ছিল প্রায় বিশ বৎসর ।

  • চরম সময়ে” এই প্রতিষ্ঠানের অবস্থা কিরূপ ছিল তাহা সংবাদপত্রে প্রকাশিত ডিরেক্টরগণের প্রদত্ত বিবরণ হইতে জানিতে পারা যায়।

১৯০৭ সনে ৫০ লক্ষ টাকা মূলধনসহ এই ব্যাঙ্ক স্থাপিত হয় । এই মূলধনের মধ্যে ১৫ লক্ষ ২ হাজার ৩ শত টাকার অংশ বিক্ৰী হয় । অংশ বিক্রয় করিয়া ৮ লক্ষ ৫ হাজার ৪ শত ৮৭ টাকা পাওয়া যায় । সাত বৎসর চলিবার পর ব্যাঙ্কটর দুঃসময় উপস্থিত হয়। ফলে পরিচালক সংসদের কিছু পরিবর্তন করা হয় এবং শ্ৰীযুক্ত ব্যোমকেশ চক্রবর্তী উক্ত সংসদের সভাপতির পদ গ্রহণ করেন । ১৯১৩ সনের স্তারী ও চলতি আমানত থাতে ব্যাঙ্কে ২৫ লক্ষ টাকা গচ্ছিত ছিল। ব্যাঙ্কটির দুঃসময়ে এবং মামলা-মোকদ্দমার ফলে ঐ আমানত হ্রাস পাইয়া ২ লক্ষ ৭৭ হাজার টাকায় দাড়ায় । ইহা ১৯১৭ সনের ডিসেম্বর মাসের কথা ।