পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ૭ઝ ) এইখানে উল্লেখ করা কৰ্ত্তব্য যে, প্রথমবারকার প্রবাসের পর দেশে ফিরিয়া আসামাত্রই বিনয়বাবু কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষীয়গণ কত্ত্বক ধনবিজ্ঞানশাস্ত্রে অধ্যাপনার জন্ত আহুত হন। ১৯২৬ সনের গোড়ার দিকে তিনি এই পদ গ্রহণ করেন । বিশ্ববিদ্যালয় তাঃার জন্ত এই পদ স্বষ্টি করিয়া একটি সৰ্ব্বজনপ্রিয় কাৰ্য্যই করিয়াছিলেন । বিনয়বাবুও নানা উপায়ে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর দেশ-বিদেশের সুধীমণ্ডলের শ্রদ্ধা আকর্ষণ করিতে সমর্থ হইয়াছেন । দ্বিতীয়বারকার ইয়োরোপ-প্রবাস ( 3 సె ఎ=--రిపి ) ১৯২৯ সনের মে মাসে বিনয বাবু, কলম্বো হইয়া, দ্বিতীয় বার বিদেশযাত্রা করেন ৷ পয্যটনের ক্রম ছিল নিম্নরূপ —ইতালি, সুইট সাল্যাণ্ড, অষ্ট্রিয়া, সুইট সাল্যাণ্ড, ফ্রান্স, ইংলণ্ড, ফ্রান্স, জাৰ্ম্মাণি,-চেকেণশ্লোভাকিয়া, অষ্ট্রিয়া, জাৰ্ম্মাণি, সুইট সাল্যাণ্ড, ইতালি, অষ্ট্রিয়া, জাৰ্ম্মাণি, অষ্ট্রিয়া, জাৰ্ম্মাণি, ইতালি, জাৰ্ম্মাণি, অষ্ট্রিয়া, ইতালি । ইয়োরোপে কাটে আড়াই বৎসর । সুইটসালfাণ্ডের জেনীভ নগরে ছিলেন মাস চারেক । লীগ অব নেশুনসের প্রত্যেক বিভাগের কৰ্ম্ম-প্রণালী তন্ন তন্ন করিয়া বুঝিতে চেষ্টা করিয়াছেন । এই সম্বন্ধে তাহার অনুসন্ধানের বৃত্তান্ত “জেনীভা কমপ্লেক্স ইন ওয়ালর্ড ইকনমি” ( বিশ্বব্যবস্থায় জেনীভা-চক্র ) নামক প্রবন্ধের আকারে বাহির হইয়াছে,—“জার্ণ্যাল অফ দি বেঙ্গল ন্যাশন্তাল চেম্বার অব কমাস” ত্রৈমাসিকে ( জুন ১৯৩১ ) । ইহার ভিতর জেনীভার অন্তান্ত প্রতিষ্ঠানের বৃত্তান্তও আছে । মোটের উপর ৯৬টা দেখাগুন। ইহাতে বিবৃত আছে ।