পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৪৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*বৰ্ত্তমান জগৎ"-রচনার আবহাওয়া ON) ইন্সব্রুককে অষ্টিয়ান-জাৰ্ম্মণরা জানে উত্তর-টিরোলের কেন্দ্র বলিয়া । তাহাদের বিবেচনায় বোলৎসান ( বোৎসেন ) সেইরূপ দক্ষিণ-টিরোলের কেন্দ্র । কাজেই বোলৎসনের আবহাওয়ায় দশ-এগার মাস কাটানো আর ইন্সব্রুকে দশ-এগার যাস কাটানে। একই কথা—কি ভাষায়, কি সাহিত্যে, কি সৌজন্ত-শিষ্টাচারে, কি লেনদেনে, কি হাস-ঠাট্টায় । স্বতরাং এই কয় মাসের জীবনকে ইতালিয়ান অভিজ্ঞতা রূপে বিবৃত না করিলেই বোধ হয় ইতালির প্রতি স্ব বিচার করা হইবে । রোম, ফ্লোরেন্স, বোলোনিয় , নেপলস ইত্যাদি শহর হইতে বক্তৃতাদির নিমন্ত্রণ আসিয়ছিল । কিন্তু সে সব গ্রহণ করা হয় নাই, ওসব দিকে যাওয়াত হয় নাই মিলান, পাদহবা ইত্যাদি শহরগুলা খাটি ইতালিয়ান সভ্যতারই কেন্দ্র । কাজেই বৰ্ত্তমাম গ্রন্থের যে সকল অভিজ্ঞতা এই সব জনপদের সস্থান, সেই সকল অভিজ্ঞতায় আসল ইতালির আত্মাক স্পর্শ করা হইতেছে । d বে লংসানয় থাকবার সময় ফরাসী, জাম্মাণ ও ইতালিয়ান দৈনিক, সাপ্তাহিক, মাসিক বা ত্রৈমাসিক পত্রিকা অর পুস্তক দি হইতে নানা তথ্য ও তৰ সংগ্ৰহ করা গিয়াছে। তাহা নানা আকারে প্রকাশিত হইয়াছে । বৰ্ত্তমান গ্রন্থে ও তাহার কিঞ্চিৎ নমুনা দেওয়া গেল,— পরিশিষ্টে । “জুনিয়ার আবহাওয়া” (১৯২৫) গ্রন্থের কয়েক অধ্যায়ে " ইতালির বনাম ক্যাবলেট”, “ইতালির দিস্কন্ত ব্যাঙ্ক”, “জেনোয়া কনফারেন্সের আবহাওয়ায়”, “ইতাল ও মধ্য ইয়োরোপ”, “ইতালি ও আঙ্গোরা”, “ইতালিতে বোলশেছিবকা”, “ইতালিতে ম্যালেরিয়া লোপ", *হতালির কফুর্ণ দখল”, “বুহত্তর ইতালি”, “মুসলিনি ও দিরিভেরা", “সুইস-ইতালিয়ান সীমানায়”, “উত্তর ইতালির সমাজ-সমস্তা" নামক