পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৪৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*বর্তমান জগৎ"-রচনার আবহাওয়া こb"○。 তথাপি একথাও বলিয়া রাখা উচিত যে, প্রত্যেক খণ্ডের রচনায়ই হাড়ভাঙা খাটুনি আবহুক হইয়াছে । লাইব্রেরিতে বহ ঘাটাঘাটি করা, হাসপাতাল-ব্যাঙ্ক-বিজ্ঞানশালা-চিত্ৰগৃহ-ফ্যাক্টরি-মিউজিয়াম-প্রদর্শনীর বিবরণা পড়িয়া রাখা, বহুসংখ্যক লোকের সঙ্গে কথাবাৰ্ত্তা চালাহয় নানা মুনির নানা মতে র সংস্পর্শে আসা আর প্রতি দিনহ দৈনিক অনুসন্ধান-গবেষণাটীকাটিপ্পন যথাসময়ে সংক্ষেপে বা স্বত্র করে কাগজস্থ করা যারপর নািহ মেহনৎ-সাপেক্ষ । তাহার উপর অন্তা লেখাপড়া আর কাজকৰ্ম্ম ত অাছেই । বিদেশে বক্ততা ও লেখালেখি ( b ) বিদেশে অনুষ্ঠিত কাজ কৰ্ম্মের তালিকায় দুইটা দফা বিশেষরূপে উল্লেখযোগ্য একটা হইতেছে উচ্চতম বিশ্ববিদ্যালয়ে আর পণ্ডিত-পরিষদে বক্ততা । আর একট। উচ্চতম মাসিক, ত্রৈমাসিক বা পরিষৎ-পত্রিকায় প্রবন্ধ-প্রকাশ । দফা দুইটা কাগজে-কলমে যত সোজা মালুম হইতেছে, প্রকৃত কয্যেক্ষেত্রে তত সোজা নয় । এই সকল কথা পূৰ্ব্বে নানাস্থানে আলোচনা করিয়াছি । এইখানে দুএকটা কথা বলিব । ১৯১৪-২৫ সন নেহাৎ “সেকেলে’ যুগ নয় । কিন্তু এশিয়ার সঙ্গে ( অবশ্য ভারতের সঙ্গেও ) হয়োরামেরিকার ‘ আত্মিক’ লেনদেন-ঘটিত কারবারে এই যুগটা একপ্রকার “সেকেলে’ যুগই বটে। কম্সে-কম এই বৎসর বার’র ভিতরে একাধিক যুগ আছে। তাহা ছাড়া বিগত তিনচার বৎসরের ভিতরেই অনেক-কিছু নতুন নতুন ঘটিয়াছে আর ঘটিবার সম্ভাবনা ও দেখা যাইতেছে । ১৯১৪-১৮ সনের যুগটা ধরা যাউক । তখনকার দিনে, লড়াইয়ের RC: