পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৪৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ আমার নাম যুবক এশিয়া 8*్చని হউক বা অতি নগণ্য হউক ( বড় লোক সবাই নয় ),—সকলকেই হিড় হিড় করে টেনে উঠাতে চেষ্টা করেছি। আমি " বন্দেমাতরম"এর তিলক কেটে গোটা ভারতকে ঘাড়ে করে নিয়ে ফিরেছি । দুনিয়ার সকলকে শুনিয়েছি,—আমাদের ছোকরার এই কাজ করছে, পণ্ডিতেরা এই কাজ করছে, অমুক পরিষদ এই কাজ করেছে। যুবক বাঙলার আর যুবক ভারতের বিজ্ঞান-সভা, সাহিত্য-সভা, শিল্প-আন্দোলন, স্বরাজঅন্দোলন, মজুর-আন্দোলন ইত্যাদি কিছুষ্ট আমার বিদেশী বোলচালে, বক্তৃতায় বা প্রবন্ধ রচনায় বাদ পড়েনি । এই ভাবে নিয়ার সববত্র BBBB BBBBBS BBB BBBS BB BBKK BSBBS BSBB আমার স্বদেশের চজত মারিনি। এমন কোনো কৰ্ম্মক্ষেরে এসে দাড়াইনি যেখানে আমাকে বড় ছেট করে চলতে হয় । বিদেশীর সামনে ঘাড় সোজা রাখা আমি বুঝিয়েছি ব:ংলা দেশের ঘাড়ে, ভারতবষের মাথার উপর বিরাজ করে হিমালয় পাহাড় আর ত৷ : ঘাড় কখনো হয়ে পড়ে না । আমার চলাফেরাম আর কথাবাৰ্ত্তায় লোক জন বুঝেছে সে, ১৯০৬ সনের পরবর্তী যুবক বাঙলস এমন লোক আছে যারা বিদেশীদের সঙ্গে ঘড়ি সোজা রেখে বেলিচল চালাতে অভ্যস্ত। তারা বুঝতে পেরেছে যে, দুনিয়ার যে-কোনো লোকের সঙ্গে যখন তখন যুক্তিশাস্ত্র, জ্ঞান-বিজ্ঞান আর নব্য ন্যায়ের আখড়ায় পাঞ্জ। কমবার জন্য যুবক বাংলায় মানুষ পায়দা হয়েছে। পণ্ডিতের বৈঠকে, বিজ্ঞান-পরিষদের পত্রিকায়, অষ্টান্ত মহলে এই টুকু বুঝান আমার কাজ । অামি বলেছি এই যে, আমাদের এই জঙ্গলী বাংলা দেশ আজ রোদে-পোড়া আধপেটা-খাওয়া বাঙ্গালী জাতের বাসস্থান। কিন্তু এমন