পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৫১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আমার নাম যুবক এশিয়া 88WC) আটলান্টিককে তাই বলে এসেছি,— “হুড় মুড়িয়ে আট্‌লান্টিক, তুই ছুটে যাস কোথায় ? আয় তোরে বাধব নিয়ে এশিয়ার পায় । ভারত সাগর বুড়িয়ে গেছে, জলে নাই তার নুন নূণ না পেয়ে পাশী-হিন্দু-চীনার হাড়ে ঘুন। ভারত সাগর ছেঁচে কল্ব আটলান্টিকের খাল, আর সপার আগে চাঙ্গা হয়ে উঠবে দেশ বাঙ্গাল ।” ইয়োরামেরিকাকে উপ ডিয়ে যদি ভারতে আনতে পারতাম, তাহলে বুঝ তাম কাজের মতন একটা কাজ করেছি বটে, যেমন করেছিল চীনের স্বদেশ-সেবক কৰ্ম্মবীর যুয়ান-চুয়াঙ, চীনে ভারতবর্গকে প্রচার BBS B BBB BB B BBBS BB BBB BB SSS BB BB রামাণ্ডামাকে, রাস্তার লোককে ডেকে বলছি, “ভাই এই কর, ঐ কর। আমি যদি পারি তা হলে এই করব, এই করব" ইত্যাদি । সাহিত্য-পৰিষদের এই মজলিশে সম্প্রতি একটা কথা মাত্র বলতে চাহ । আমাদের দেশে অর্থশাস্ত্র বা ধন-বিজ্ঞান বিদ্যাটার চর্চা অতিশয় কম চলছে , দেশে পণ্ডিত-মাষ্টার-রাসার্চওয়াল রয়েছে বটে । তবুও, ১৯২৭ সনের দুনিয়ায় যে মপি সে হিসাবে আমাদের বিদ্যা নেহাৎ নগণ্য । বিশ্ববিদ্যালয়েব চরম শ্রেণীতে পড়া সাঙ্গ করে” তারপর বৎসর পাচেকচ স্কুলে যদি রীতিমত ক্লাস কবে পড়া যায়, তবু আমরা উপযুক্ত হতে পারি কিনা সন্দেহ “ইয়োরামেরিক অথবা জাপান এষ্ট করছে, এষ্ট করছে, এত বড়, এত উচু” ইত্যাদি মত আমি ঝাড়ছি , যুয়ানচুয়াঙ, স্বদেশে ফিরে ভারত সম্বন্ধে এষ্টরূপ লম্বা-চৌড়া বোলই ঝেড়েছিল। যুদ্ধান-চাঙকে বিশ্বাস কুরবার লোক ছিল । আমি বলছি না যে,