পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্যাঙ্ক-গঠন ও দেশোন্নতি ক্ষু ভারতবাসীর আধুনিক ব্যাঙ্ক আজকাল ভারতে ভারতবাসীর তাবে মাত্র ২৯ টা জয়েণ্ট-ষ্টক ব্যাঙ্ক চলিতেছে। কোনোটার মূলধনই ৫ লাখ টাকার কম নয়। এই সমুদয়ে লোকজনের গচ্ছিত টাকা খাটিতেছে ৫৩ কোটি । ১৯০৫ সনে এই ধরণের ব্যাঙ্কের সংখ্যা ছিল ৯টা মাত্র। আর তাহাদের খাতায় গচ্ছিত ছিল ১২ কোটি । দেখা যাইতেছে যে, বিশ বাইশ বৎসরে ব্যাঙ্ক-সংখা বাড়িয়াছে ৩ গুণের বেশী অর গচ্ছিতের পরিমাণ বাড়িয়াছে ৪ গুণের বেশী । ভারত-সন্তানের পরিচালিত আধুনিক ব্যাঙ্ক আরও আছে। এইগুলার ংখ্যা ৪০ প্রত্যেকটার মুলধন এক লাখ হইতে ৫ লাখ টকা পৰ্য্যন্ত । এইগুলাকে “মাঝারি" ব্যাঙ্ক বলা চলে । তাহা ছাড়া "ছোট” “ছোট” ব্যাঙ্কও গুনতিতে আজকাল মন্দ নয়। গোটা ভারতে প্রায় ৭০০ ছিল ১৯২৪ সনের শেষ পয্যন্ত ব্যাঙ্ক প্রতি তাহদের পুজির পরিমাণ ১ লাখের নীচে । ভারতে বিদেশী ব্যাঙ্ক ভারতীয় আধুনিক ব্যাঙ্ক বলিতে ৭৪০ টা ছোট ও মাঝারি আর ২৯টা বড় প্রতিষ্ঠান বুঝিতে হইবে। কিন্তু ভারতবর্ষের ব্যাঙ্ক-সম্পদ বলিলে -μ-à ma- πωm== -μ-μ து கணக

  • জাতীয় শিক্ষাপরিষদের তত্ত্বাবধানে প্রদত্ত বক্ততার সার মৰ্ম্ম (ফেব্রুয়ারি, ১৯২৬) । বক্তৃতা অনুসারে লেখক তাহেরউদ্দিন আহম্মদ। “আর্থিক উন্নতির বনিয়াদ" নামে ছয়ট বজ তার ব্যবস্থা হয় । এই প্রবন্ধ তাহার প্রণম।