૨૨ নয়া বাঙ্গলার গোড়া-পত্তন AMAMAMAAA AAAAS AA SAASAASSAAAAAAeeAeeeeeeeeeeeeMee eeeSeee eee eSeSeeSeSeSe eSeSeS e eeeeeeee eeeeS বহিৰ্ব্বাণিজ্য, বড় বড় কারবার, রেলওয়ে, জাহাজ-কোম্পানী ইত্যাদি যাহা কিছু সবই এই সকল ব্যাঙ্কের সাহায্যে চলিতেছে। বিদেশী টাকাপয়সাও এই ধরণের ব্যাঙ্কে ভাঙানো চলে। বিদেশীদের তাবে এই সব চলিতেছে বটে, কিন্তু এই শ্রেণীর ব্যাঙ্কে আমাদের দেশী লোকের টাকাও বিস্তর মজুত আছে। এই সব বিদেশী প্রতিষ্ঠান ভারতে না থাকিলে বহু ভারতবাসীর অনেক ক্ষতি হইত। আমাদের র্যাহারা অগাধ টাকার মালিক, তাহীদের কেবলই ভাবিয়া মরিতে হইত— এই সব টাকা দিয়া তাহারা কি করিবেন—যদি এই ধরণের ব্যাঙ্ক এদেশে না থাকিত। এই সব ব্যাঙ্কে টাকা রাখিয়া এ দেশের ধনীরা আর কিছু না হউক নিরাপদে ঘুমাইতে পারেন। বিদেশী-পরিচালিত ব্যাঙ্ক হইলেও আমাদের ব্যবসাবাণিজ্য সম্বন্ধে এইগুলি হইতে অনেক সময়েই বিস্তর সাহায্য পাওয়া যায়। কাজেই স্বীকার করা কর্তব্য যে, আমাদের আর্থিক উন্নতি বিষয়েও এই সব বিদেশী ব্যাঙ্ক কিছু কিছু সাহায্য করিতেছে। তৃতীয়তঃ, যে সব ব্যাঙ্ক আমাদের নিজের হাতে অর্থাৎ যাহার মূলধন আমাদের দেশী লোকের, আর যাহার পরিচালনাও আমাদেরই করিৎকৰ্ম্ম৷ লোকের অধীনে। ভারতে এই রকম ব্যাঙ্কের সংখ্যা বেশী নয়, তবে আস্তে আস্তে বাড়িতেছে। এইগুলাকে কোনো মতে ফরাসী, জাৰ্ম্মাণ ইত্যাদি জাতীয় কোনো কোনো ব্যাঙ্কের সঙ্গে তুলনা করা যাইতে পারে। অন্ততঃপক্ষে এই সব ভারতীয় ও বিদেশী ব্যাঙ্কগুলা একই জাতের। ছোটবড়, উচ্চনীচ ভেদ আলাদা কথা। ভারতে আবার বাঙালীদের ব্যাঙ্কের কোনই ইজ্জৎ নাই । ভারতের মধ্যে একমাত্র“সেন্টাল ব্যাঙ্ক”ই কিছু মৰ্যাদা-সম্মান দাবী পারে ; কিন্তু এইটা পাশীদের তাৰে । ইহার মধ্যে বাঙালীর কিছু নাই। ইহার সমস্ত কৰ্ম্মচারী—সেই নীচের দরোয়ান হইতে মুরু
