२४० নানা চৰ্চা এ তো গেল বহিঃশত্রুর কথা। এ ছাড়া ধ্বংসের মূল জাতির অন্তরেও qït-F | {37(°131 material civilisationq31 oco ofà এই মনোভাব থাকে যে, যুরোপীয়ের পরের খাটুনির ফল ভোগ করবে। আর পরের দেশ লুঠে খাবে ; তাহ’লে অবশ্য গ্ৰীস-রোমের মতই তার ধ্বংস অনিবাৰ্য্য। এ অবস্থায় “গৃহীত ইব কেশেষু মৃত্যুনা ধৰ্ম্মমাচরেৎ”—আদেশ মানলে তবেই তার ফাঁড়া কেটে যাবে। কারণ, ধৰ্ম্ম আচরণের গুণ এই যে, তাতে লোকের অহংবুদ্ধি খর্ব করে। যে তিন পূৰ্ব্ব-সভ্যতা যুরোপের বর্তমান সভ্যতা গ’ড়ে তুলেছে, সে তিনই ভেদবুদ্ধির উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। ফলে সে তিন cultureাই যুরোপের অহং-জ্ঞানকে পরিস্ফট করেছে। এ বিষয়ে জনৈক আমেরিকান সাহিত্যিকের কথা নিম্নে উদ্ধত ক’রে দিচ্ছি, তার থেকে সকলেই দেখতে পাবেন যে, য়ুরোপীয় সভ্যতার spirit হচ্ছে অহঙ্কার :- “There is the pride of culture, like that of the ancient Greeks; our word "barbarian”, from their term for all aliens, still expresses the feeling. There is the pride of religion, remnant of the mediaeval perversion of Christianity, which transformed acceptance of the most inclusively loving and humble teacher earth has known, into a ground for arrogance. The tone in which "pagan” and "heathen” are often pronounced, tells the story. There is the pride of political efficiency, inherited
