পাতা:নানাচর্চা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতবর্ষের জিওগ্রাফি Ο Ο বিস্তৃত। আর পৃথিবী বলতে যদি আমরা সুধু প্ৰাচীন পৃথিবী বুঝি, তাহলেত কালিদাসের উক্তি অক্ষরে অক্ষরে সত্য হয় । কারণ এসিয়ার a Central Mountains 2CD: (atist পৃথিবীর mid-world mountains-এরই অংশ। তারপর এ সমগ্ৰ পৰ্বতশ্রেণীকে হিমালয় বলা যেতে পারে ; কেননা এ পর্বতের অধিকাংশই চির হিমের আলয় し as fits, sistycs Central Mountains-as No fists প্রাচীর পৃথিবীর আর কোনও মহাদেশকে দুভাগে বিভক্ত করে নি। এ প্রাচীরের উত্তর দেশকে এসিয়ার উত্তরাপথ এবং দক্ষিণদেশকে দক্ষিণাপথ বলা যেতে পারে। এই প্রাচীর যে কত উচু তা ত তোমরা সবাই জানো । এই ভারতবর্ষের উত্তরেই এর পাঁচটি শৃঙ্গ আছে, যার প্রতিটির উচ্চতা হচ্ছে পচিশ হাজার ফুটের চাইতেও বেশি। কাশ্মীরে নাংঘা পৰ্ব্বত উচুতে ২৬,৬০০ ফিট, তিব্বতে নন্দদেবী Reese, GAPisces offs få RC, c o e forts, Everest Rd,e os, কিনচিনজঙ্গ।। ২৮,০০০ । এখন এ পৰ্ব্বত প্রস্থে কত বড় তা শোনো । ভারতবর্ষের পশ্চিমে যে দেশ আছে, সে দেশকে আমরা ইরাণ বলি ; আর উত্তরপশ্চিমে যে দেশ আছে, তাকে তুরাণ বলি। ইরাণ ও তুরাণে এই পৰ্ব্বত কোথাও চার শ” মাইল, কোথাও আট শ” মাইল চওড়া । এ মহাপর্বতের অনেক শাখাপ্ৰশাখা আছে। তাদের মিলন ভূমি হচ্ছে Pamir অধিত্যকা। এ অধিত্যকাও প্রায় চৌদ্দ হাজার ফুট উচু। এই পামিরের উত্তরে এ পর্বতের প্রস্থ হচ্ছে ১২০০ মাইল, এবং এর সঙ্গে এ পর্বতের নিম্নাংশ অর্থাৎ উপত্যকাগুলি যদি যোগ দেওয়া যায়, তাহলে এ ব্যবধানের প্রস্থ হয় দু’ হাজার মাইল-অর্থাৎ