পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ठऊऊ छ्व कि ? २०४ ( ७ ) |- রাধাকমলবাবু যখন দেশী কাব্যের গায়ে বিলাতী ফুলের গন্ধ থাকাতেই আপত্তি করেন, তখন অবশ্য তিনি আমাদের সাহিত্যে বিলাতী ওষুধের গন্ধ আমদানী করতে চান না। তিনি “বস্তুতন্ত্রত।” অর্থে কি বোঝেন, তা তার প্রদত্ত দুটি একটি উপমার সাহায্যে আমরা কতকটা আন্দাজ করতে পারি। রাধাকমলবাবু বলেন “মৃণাল না থাকিলে, লতিকা না থাকিলে পদ্ম যে ঢলিয়া পড়িবে। বাস্তবকে অবলম্বন না করিলে সাহিত্যের সৌন্দৰ্য কি করিয়া ফুটবে? SuBD KT DBB BDD BDDD DBDDBB BBDDBSS DB KD DDD শিকড়ের দ্বারা জাতীর অন্তরতম হৃদয়ের সহিত তাহার ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ অটুট DBDDS DBBD DDBD BDB DDDBD BDDD DD BBDD DSS DD DBBS সঞ্চারই সাহিত্যে বাস্তবতার লক্ষণ।” l “একটা গোলাপ গাছের যদি আশা হয়, সে স্থান কাল ও অবস্থাকে BSKK BDBBB DBuD D DD DB BBD D DBBBS DBDD DS বাতাসের দানকে অবজ্ঞা করিয়া, এক কথায় বাস্তবকে না মানিয়া সে B BBD DDDSDDD DDBBD DBDDD BDBDB BDODDB DBDS BB দেশের সাহিত্যের পক্ষে দেশের সমাজ ও যুগধৰ্ম্ম - বাস্তবকে অগ্রাহ করিয়া সৌন্দৰ্য্য সৃষ্টির চেষ্টাও সেইরূপ ব্যর্থ হয়।” এর অনেক কথাই যে সত্য, সে বিষয়ে আর দ্বিমত নেই। মৃণালের অস্তিত্ব না থাকলে পদ্মের ঢলে পড়ার চাইতেও বেশি দুরবস্থা ঘটবে, অর্থাৎ তার অস্তিত্বই থাকবে না। তবে মৃণাল যদি বাস্তব হয়, পদ্ম যে কেন তা নয়, তা বোঝা গেল না। সম্ভবত তঁর মতে যে যার নীচে থাকে সেই তার বাস্তব। ফুলের তুলনায় তার বৃন্ত, বুন্তের তুলনায় শাখা, শাখার তুলনায়