পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অলঙ্কারের সূত্রপাত। Sዓ¢ আমায় বক্তব্য এই যে, “পড়িয়াছি যেই মত” সেই মত । “বর্ণিবাের” চেষ্টা করলে রচনা প্রসাদগুণে বঞ্চিত হয়। অতএব “ষাবনী মিশাল” মাতৃভাষাতেই কাব্য রচনা করা উচিত, এককথায় বৈদভীরীতি অবলম্বন করাই दन्न-भत्रीडौत्र পক্ষে বামনাচাৰ্য বলেছেন-বৈদভ্যরীতি “সমগ্ৰগুণ” অর্থাৎ কাব্যের সকল গুণ এক প্রসাদগুণেরই অন্তর্ভূত। এই প্রসাদ९४१ व्लाङ काङ श'एल ६ष, भालूउाषांद्र यांअंश शश्न क्रुद्र আবশ্যক, এ কথা স্পষ্ট করে’ বুঝিয়ে দিতে হ’লে, আলঙ্কারিকেরা অপরাপর যে সকল গুণের বিচার করেছেন সে সকলের উল্লেখ করা দরকার। দণ্ডীর মতে, অর্থব্যক্তি ( Clarity ), সমতা ( Unity ), roifig ( Restraint ), oifigí ( Beauty ), खेर्श्व) ( Refinement), iš 37 ९४°३ शtष्छ् लार्डीनीडिल প্ৰাণ। ফরাসী আলিঙ্কারিকেরাও এই ক’টিই রচনার প্রধান ९४१ दgव्ल 2iाश् कgझन्म । বলা বাহুল্য যে, যে ভাষা আমরা সব চাইতে ভাল জানি এবং যে ভাষার উপর আমাদের দখল সব চাইতে বেশি, সেই ভাষায় লিখলেই রচনায় এ সকল গুণ থাকবার সম্ভাবনা বেশি। শুধু তাই নয়—কোনও কৃত্রিম ভাষায় লিখতে গেলে, আলঙ্কারিকদের মতে যা দোষ বলে’ গণ্য, রচনাকে সে দোষমুক্ত করা অত্যন্ত কঠিন। ঈষৎ অন্যমনস্ক হ’লেই সে সব দোষ রচনায় আপনি এসে পড়বে। - আমি এখানে দু'টি চারটি দোষের উল্লেখ করছি। প্রথম “অপাৰ্থ” অর্থাৎ যে শব্দের যে অর্থ নয়। সেই অর্থে সেই শব্দ बादशब्र कब्रा । उांद्मश्रव्र “काणी!” अर्श९ 4कहे अर्थ श्रक