পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আৰ্য্যধর্মের সহিত বাহ ধর্মের যোগাযোগ। সম্প্রতি আমাদের মাসিকপত্রে বৌদ্ধ এবং জৈনধৰ্ম্মের উৎপত্তি নিয়ে একটি তর্ক উপস্থিত হয়েছে। শ্ৰীযুক্ত বিধুশেখর শাস্ত্রী মহাশয় বলেন যে, ও-দুটি ধৰ্ম্ম আৰ্য্যধৰ্ম্ম হতে উৎপন্ন হয়েছে; শ্ৰীযুক্ত হরপ্রসাদ শাস্ত্রীমহাশয় বলেন, তা নয়। এ BDDBDBD BBL DBDBD KBD BDBBDHDSS SDDD BDBDBB যোগদান করবার অধিকারে ইংরাজি শিক্ষিত লোকেরাও বঞ্চিত নন, কেননা যাকে আমরা হিন্দুসভ্যতা বলি তা কোন অংশে আৰ্য, আর কোন অংশে অনাৰ্য এ কথা জািনবার কৌতুহল বিশেষ করে আমাদেরই আছে। বিধুশেখর শাস্ত্রীমহাশয় যাকে আৰ্যধৰ্ম্ম বলেন তাকে BDD DDB DDSDD BLKESS BBS DDD DDD D DD বোঝায়। সে সম্বন্ধে অনেক মতভেদ থাকতে পারে এবং আছে । আসলে শাস্ত্রীমহাশয়। “বৈদিক-ধৰ্ম্ম৷”-অর্থেই “আৰ্য্যধৰ্ম্ম” শব্দ ব্যবহার করেছেন ; তিনি আৰ্য্যমতকে বরাবর বেদপন্থীদের মত বলেই উল্লেখ করে গেছেন। “বেদপন্থী” শব্দটিও আমি বৰ্জন করা আবশ্যক মনে করি, কেননা বেদের শতপথ থাকতে পারে, সুতরাং, সকল বেদপন্থীরা চাই-কি একমত নাও হতে পারেন; অপর পক্ষে, বেদ শব্দের অর্থ যে কি সে-বিষয়ে মীমাংসক এবং BDD BDBDDD DDDDS BD DBBBDBD BBB বলেন- ।