כל অন্যায় সহজে বুঝিতে পারি এবং এমন একটি কর্তৃত্ব শক্তি দিয়াছেন যে যাহ কর্তব্য তাহাই অাপন ইচ্ছায় অবলম্বন করিতে পারি । এই কৰ্ত্তব্য সাধনই ঈশ্বরের অজ্ঞা পালন এবং তাহাই আমাদের জীবনের সার কাৰ্য্য। তাছা না করিলে পশুতে ও মনুষ্যে অতি অলপ প্রভেদ থাকে । এই কৰ্ত্তব্য কত প্রকার? কাহীর প্রতি, কিরূপ ব্যবহার কর্তব্য ? কৰ্ত্তব্য সাধনের কিরূপ পুরস্কার এবং লঙ্ঘনের বা কিরূপ দণ্ড ? এ সমুদায় ধৰ্ম্মনীতি হইতে শিক্ষা করা যায় । আমাদের দেশের ৰিদ্যালয় সকলে যেরূপ অন্যান্য বিদ্যা শিক্ষা দেওয়া হুর, ধর্মনীতি সেরূপ শিক্ষণ প্রদান না হওয়াতে শ্বে কত কুফল ফলিতেছে তাহা সকলে ই বিদিত আছে। স্ট্রীলোকেরণ ও ইস্থার উপদেশ না পাওয়াতে পতি শ্বশুর পুত্র কন্যা ও দাস দণসী অাদির প্রতি অনেক স্থলে বিপরীত ব্যবহার করেন । সকল লোকে ধৰ্ম্মনীতি অনুসারে চলিলে মিথ্য প্রবঞ্চনা, চৌর্য্য হিংসা, বিবাদ কলহ সকলই বিলুপ্ত হয় এবং এই পৃথিবী স্বর্গ লোক হয় । i (৩) পরমার্থ বিদ্যাJ ঈশ্বর এবং ধর্মের ভাব অর্ণমাদের অন্তরেই আছে তাহ উজ্জ্বল করিবার জন্য শিক্ষার অবশ্যক । ঈ আর কি পদার্থ, তঁtহর সহিত জড় জগৎ, ও আত্মার কিরূপ সম্বন্ধ, কিরূপে শর্তহীর উপা,মণ ই,
