পাতা:নীতি-সন্দর্ভ.djvu/৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

W 이 | ԵՋ - - - - - - - S AAAAAA AAAA AAAA SAS A SAS SSAS SSAS “অল্প আয় হইলেও তাং হইতে প্রতিদিবস অক্ষুন্ধচিত্তে কিঞ্চিৎ দেওয়ার নাম দান।” দান অতি উৎকৃষ্ট ধৰ্ম্ম ; যে সকল দীনদুঃখী হ। অন্ন ! হা অন্ন ? বলিয়া একমুষ্টি ভিক্ষার জন্য পথে পথে অনবরত চিৎকার করিয়া বেড়ায়, একমুষ্টি চাউল অথবা একট পয়সা দিয়া তাহাদের সাহায্য করা আমাদের সকলেরই অবশ্যকৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম । কিন্তু দেশ, কাল ও পাত্র বিবেচনা করিয়া দান করা উচিত। মহাভারতের শান্তিপর্বের্ব লিখিত আছে যে, যাহারা অপাত্রে দান করে, তাহারা আত্মাকে ব্ৰহ্মহত্যা-দোষে দুষিত করে। ইহা বড়ই উচ্চদরের কথা এবং ইহার গুঢ়াৰ্থ বুঝিতে হইলে, “অপত্রি” কে, তাহাই পূর্বে নির্ণয় করিতে হইবে। কৰ্ম্ম করিবার শক্তি আছে, কিন্তু সেই শক্তি যথাস্থানে প্রয়োগ না করিয়া যে ভিক্ষাবৃত্তি অবলম্বন করে, এইস্থলে তাহাকেই অপাত্র বলা হইয়াছে । এইরূপ ব্যক্তিকে দান করা অতীব অনিষ্টদায়ক । এইরূপ দানে দাতা ও গ্রহীতার অমঙ্গল হয় । ইহা দাতার ধননাশ ও গ্রহীতার আলস্য বৃদ্ধি করে । অলসতা নানা দোষের আকর । আত্মনির্ভরে সমর্থ ব্যক্তিকে দান করিয়া অলসতার প্রশ্রয় দেওয়া কাহারও উচিত নহে । এইরূপ অলসতার প্রশ্রয় দিয়া আমরা দেশের ঘোর অনিষ্টসাধন করিতেছি । অসঙ্গত দানই আমাদের দেশে ভিক্ষুকাধিক্যের প্রধান কারণ ; এবং আমরা এইরূপ দান করি বলিয়াই, আত্মোদরপুরণে সক্ষম ব্যক্তিও ভিক্ষাবৃত্তি অবলম্বন করে । যাহারা বধির, খঞ্চ বা ঈদৃশ কোন অঙ্গহীন, অথবা যাহারা বৃদ্ধ এবং যাহাদের জীবিকা وا