বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নীতি রত্নাবলী.pdf/১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ই নীতি রত্নাবলী। | প্রাপ্ত হইতেন, কিন্তু "এক্ষণে তাহ অণুমাত্র দৃষ্ট । হয় না। এক্ষণে লোকে নানা উপভোগে কাল যাপন করিয়া ধৰ্ম্ম অপরাধন একেবারেই বিষ্ট্ৰত হইয়া থাকে, কিন্তু কেহ কেহ স্ত্রী পুত্রাদির বিয়োগে কাতর হইয়। সংসারাশ্রমে জলাঞ্জলি দিয়া পরমেশ্বরের অপরাধনায় নিযুক্ত হয়েন, কেহ কেহ’ব। थने শূন্য হইয়। মনোদুঃখে জগৎ পিতাঁর । আরাধনায় নিযুক্ত হয়েন, এইরূপে দুঃথে না পড়িলে ধর্মের প্রতি কাহারও ঐকান্তিক শ্রদ্ধা জন্মে না । ভোয়াভিলাষী ব্যক্তিরা কদাচ ঐ পথ গ্রহণ কতে সম্মত হয়েন না। " যদি সংসারে লিপ্ত কোন ব্যক্তিকে যোগপথে পদার্পণ করিতে অনুরোধ করা যায়, তবে সেই ব্যক্তি" অবশ্যই ৰুষ্ট ও অসন্তুষ্ট হয়েন সন্দেহ নাই। সেই সকল ব্যদ্ভি সংসারাশ্রমে নিমুক্ত থাকিয়া অভ্যাহার নিদ্রণ প্রভূতি’ পশুবৎ আচারে প্রবৃত্ত হইয় অবিনশ্বর ধৰ্ম্মকে বিসৰ্জ্জুন দিয়া থাকেন । তাহার একবারও ভাবিয়া দেখেন না, ষে সংসার কেবল মৃত্য শাল স্বরূপ, উক্ত ব্যবসায়ী নটের যখন ঐ কৰ্ম্ম কৰুিতে আরম্ভ করে তখন কৃত্রিম মানারূপ দেবতার ਲਿਆ। সাজাইয় শ্ৰেণতৃবর্গকে চমৎকৃত করে এবং তাহ সমাপ্ত হইলে সেরূপ আর কিছুই থাকে না, সকলেই একাবয়ব হয়, সেইরূপ কিছু দিন পরে পৃথিবীস্থ জীব সকল এক স্থানে