বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নীতি রত্নাবলী.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

So নীতি রত্নাবলী। সিত কৰ্ম্মের ছদাংশে না যাইয় এবং মিথ্যা কতকগুলি জড় পদার্থের উপাসনা না করিয়া দে ६मद ধৰ্ম্মাৰিপতির আরাধনায় প্রবৃত্ত হও, এবং জ্ঞানে পাজন দ্বার মনের মলিনতা দূর করিয়া অপার আনন্দ দামুভব কর । জগৎ পিতা জগদীশ্বর এই ভূমণ্ডলে নানাবিধ জন্তু সৃজন করিয়া মনুষ্য শ্রেণীকে সকল জার্ত অপেক্ষ শ্ৰেষ্ঠ পদে বরণ করিয়াছেন, মনুষ্যগণ নানাবিধ বিদ্যা অধ্যয়ন করিয়া পরমেশরের কার্য্য সকল অবগত হইতেছে, পৃথিবী নানা প্রকার আধার স্বরূপু হইয়াছে। সকল বিদ্যা হইতে সাহিত্য অতি আদরণীয় রূপে ব্যবহৃত হইয়া থাকে। বাস্তবক সাহিত্য শিক্ষার অনেক গুণ, যে ভাষায় সাহিত্য শিক্ষা করা যায় তাহতেই বুদ্ধি মণজ্জিত ও তৎতৎ ভাষায় বুৎপত্তি জন্মে এবং রচনা শক্তির সমধিক প্রণখর্য্য জন্মে এবং ব্যাকরণ শিক্ষণর ফল লাভ হয়, বাক্যাবলির অম্বয় করিতে পারা যায় । শুদ্ধ কঠিন শব্দ দিয়া লিখিলে রচনা পারিপাট্য হয় না, রচনার লালিত্য ও মধুরতা না থাকিলে সে রচনা কখনই সুন্দর হয় না। আর প্রবন্ধ সমূহে কওঁ, কৰ্ম্ম ক্রিয় যোগ দ থাকিলে সে রচনা রচনাই হয় না এবং তাহার কোথা আদি কোথা অন্ত কিছুরই ঠিক থাকে না, আবার সাহিত্য শিক্ষা করিলেই যে রচনা শক্তির প্রাথর্ষ্য হয় এমতও নহে, তার স্ব সঙ্গে সঙ্গে ব্যাকরণ অধ্যয়ন করাও