বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নীতি রত্নাবলী.pdf/৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নীতি রত্বাবস্ত্রী। *Nව ভুমন্দের সস্থিত তুলনা করিলে সামান্য ইন্দ্রিয় মুখ তুচ্ছ করি বলিয়া প্রোধ হয়, তাহার মহিমার ইয়ত্ত্ব করা মদীয় সামান্য বুড়ির সাপ্ল্য নহে। আহা ! আমরা যে দিকে মযশপণ করি সেই দিকেই জগন্নয়ন্তার অপার মহিমা প্রকাশ পাইতে দেখি। দেখ কোন স্থানে বিশাল শিল। মেঘ সমুচ্চয় পর্শ করিয়া নিজ মস্তক করিয়াছে, সময় বিশেষে স্থান বিশেষ পরম রমণীয় হইয় উঠে, বর্ষাকালে মলয় পৰ্ব্বতের শিখর দেশে নব জলধরপটল সংযোগে কি অনীৰ্ব্বচনীয় শোভা ধারণ করে তাহার অদ্ভুত ভ ਜਾਂ ধারণ করা কাহার সাধ্য নহে । so আমিষ ভক্ষণ উচিত কি না ? মানবগণ ষে ষে বস্তু অtহার করিয়া প্রাণ ধারণ করে মৎস্য তাছাদের মধ্যে একট প্রধান খাদ্য, কিন্তু মৎস্য মাংস ভোজন করা যে পরম পিতা পরমেশ্বরের নিষিদ্ধ, তাঙ্গ উত্ত্বোরা ভ্রমক্রমেও বিবেচনা করেন না, বাস্তবিক আমিষ ভক্ষণ যে নিষিদ্ধ তাহার ভুরি ভুরি প্রমাণ পাওয়া যাইতেছে। প্রথমতঃ জীৰগণ র্তাহার আজ্ঞায় সৃষ্ট হইয়াছে, এবং তাছার আজ্ঞায় নিয়মিত কালে প্রাণত্যাগ করিতেছে । যদি আমরা তাহার অtভক্ত। লঙঘন করিয়া কোন প্রাণির প্রাণ সংহার করি