R 擎 নীলবসনা সুন্দরী মোবারক বলিল, “এই বালিগঞ্জে।” “বটে, তবে ত নিকটেই। কাল আমি এক সময়ে যাইব-সেই ভাল,” বলিয়া মজিদ পুনরপি মোবারকের পাশ কাটাইয়া চলিয়া যাইবার ऐछेद्धश्च कद्भिज । মোবারক এবারও তাহাকে যাইতে দিল না। “দাড়াও,” বলিয়া । পুনরায় তাহার হাত চাপিয়া ধরিল ; বলিল, “তোমার সঙ্গে অনেক কথা আছে-এত ব্যস্ত কেন ? মনিরুদ্দীন এখন কোথায়, ভাল আছে তা ? কখন তাহার সহিত দেখা হইবে, বল দেখি। তাহার সহিত আমাকে একবার দেখা করিতে হইবে ; একটা বিশেষ প্রয়োজন আছে।” মজিদ বলিল, “মনিরুদ্দীন আজ এগারটার ট্রেণে ফরিদপুরের জমিদাৱীতে গিয়াছে। এখন তাহার সহিত দেখা হইবে না।” মোবারক জিজ্ঞাসা করিল, “কতদিন পরে ফিরিবে ?” মজিদ বলিল, “ঠিক বলিতে পারি না। বোধ হয়, কিছু বিলম্ব হইবে। আমাকে এখন ছেড়ে দাও-কাল আমি বাসায় গিয়া তোমার সহিত দেখা করিব, এখন আমি কিছু-বিশেষ-বড় ব্যস্ত আছি।” মজিদের এইরূপ একান্ত পীড়াপীড়িতে মোবারক তাহার হাত ছাড়িয়া দিল । হাতছাড়া হইতেই মজিদ নিবিড় কুজুটিকা ও অন্ধকারের মধ্যে কোথায় অন্তহিত হইয়া গেল-আর তাহাকে দেখিতে १i७ coल भो । W মােবারক মজিদের এইরূপ উদ্বিগ্নভাব দেখিয়া বিস্মিত হইল। কারণ কিছু ঠাওর হইল না। সে মজিদের কথা ভাবিতে ভাবিতে সেই গলির ভিতরে অগ্রসর হইয়া চলিল। কিছুদূর গিয়া দেখিল, একজন কৰ্ত্তব্যপরায়ণ পাহারাওয়ালা প্ৰজ্বলিত লণ্ঠনহন্তে পথিপার্শ্বস্তু এক প্রকাও कचडक्लीय विद्रांस्त्र ब्रिडtछम ।
