4. নীলবসনা সুন্দরী তিনি শ্ৰীশকে অত্যন্ত স্নেহ করেন। বালক শ্ৰীশওঁ তাহার একান্ত অনুরক্ত। দেবেন্দ্রবিজয় তাহাকে যখন যাহা আদেশ করেন, শ্ৰীশচন্দ্র उांश अफ़्रांक्* नन्द्ध ना कब्रिां छांrg मां । শ্ৰীশের বয়স এখন পনের বৎসর। অতি শৈশবে সে মাতৃপিতৃহীন L SS DBBBB EK S DBD S DDD DBBBD S BDD DD S নিজের সম্বন্ধে যখন তাহার কোন চিন্তা উপস্থিত হয়, মনে হয়, সে DD S DBDDDS SDBBDB BBDBBSDD D BDD DD uBB S তাহার পিতামাতা এমন কিছুই রাখিয়া যায় নাই।-কোন চিহ্ন নাইDDD DDDDB BD gD D DDB BB DBDDD DDD DDBDB of শৈশবকাল হইতে এই সংসারের অনেক দুঃখ কষ্টের সহিত যুদ্ধ করিয়া করিয়া নিরাশ্রয় বালক শ্ৰীশচন্দ্রের বুদ্ধিটা অত্যন্ত প্রখরতা লাভ করিয়াছিল। দেবেন্দ্রবিজয়ের আদেশমত সে কখন কোন সন্দেহজনক গাড়ীর পশ্চাতে ছুটত, প্রয়োজনীয় খবরাখবর লইয়া আসিত, এইরূপ আরও অনেক কাজ শ্ৰীশ এমন আশ্চৰ্য্যরূপে, অতি সত্বরে এবং অতি সহজে সম্পন্ন করিত যে, অনেক সময়ে দেবেন্দ্রবিজয়কেও বিস্ময়াপন্ন করিয়া তুলিত। দেবেন্দ্রবিজয় বুঝিতে পারিয়াছিলেন, কালে শ্ৰীশ একজন পাকা, নামজাদা গেয়েন্দা হইয়া দাড়াইবে। শ্ৰীশ যাহাতে কিছু লেখাপড়া শিখিতে পারে, তিনি এমন বন্দোবস্ত করিয়াও দিয়াছিলেন। পাছে শ্ৰীশ, বাৰুবনিয়া যায় মনে করিয়া, কখনও তিনি তাহাকে ভাল কাপড়, জামা কি জুতা কিছুই পরিতে দিতেন না-সেদিকে তাহার। বিশেষ দৃষ্টি ছিল। সকল সময়েই শ্ৰীশকে একখানি মােটা, খাটাে, কাপড় পৰিয়া থাকিতে দেখা যাইত; অধিকন্তু একখানি ছোট লাল । গান্ধাির্জনী তাহার স্কন্ধে সতত শোভা পাইত। দেবেন্দ্রবিজয়ী মনে ।
