পাতা:নীল-দর্পণ.pdf/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

घृंङ्नव बहि । -थ-श्वभ छकूर्व शर्डीझ । গোলোক বসুর ভবনের দরদালান। ( সাৰিত্রীর প্রবেশ । ) সাবিত্ৰী। (দীর্ঘনিশ্বাস পরিত্যাগ পূর্বক ) রে নিদারুণ হাকিম! তুই আমাকেও কেন তলব দিলি-আমি পতিপুত্রের সঙ্গে জেলায় য্যেতাম ; এ শ্মশানে বাস অপেক্ষ আমার সে যে ছিল ভাল। হা ! কর্তা আমার ঘরবাসী মানুষ-কখন গা অন্তরে নিমন্ত্রণ খেতে যান না, তার কপালে এত দুঃখ, ফৌজদুরীতে ধর্যে নেগেল, তার জেলে যেতে হবে ; ভগবতি ! তোমার মনে এই ছিল মা ? আহা হা ! তিনি যে বলেন আমার এড়োঘরে না শুলে ঘুম হয় না, তিনি যে আতপচালের ভাত খান, তিনি যে বড় বউমার হাতে নইলে । খান না, আহা ! বুক চেপড়ে-চেপড়ে রক্ত ব্লার_করেছেন, কেঁদে কেঁদে চক্ষু ফুলয়েছেন, যাবার সময় বলেন গিন্নি ! এই যাত্র। আমার গঙ্গাযাত্রা হলো – ( ক্ৰন্দন ) নবীন বলেন, মা ! তোমার ভগবতীকে ডাক, আমি অবশ্য জয়ী হয়ে ও রে নিয়ে বাড়ি আসবা-বাবার আমার কাঞ্চন মুখ কালী হয়ে গিয়েছে, টাকার যোগাড় করিতেইবা কত কষ্ট, ঘুরে ঘুরে ঘূর্ণি হয়েছে, পাছে আমি ৰউদের গহনা দিই, তাই আমারে সাহস দেন, মা টাকার কমি কি, মোকদমায় কতই খরচ হবে। গতির মোকদ্দমায় আমার গওনা বন্ধক পড়লে বাবার কতই খেদ– বলেন কিছু টাকা হাতে এলিই মার গওনা গুলিন আগে । খালাস কর্যে জানবো-বাবার আমার মুখে সাহস, চক্ষে