তুঁ শেরে হিন্দ আগে বাঢ়
মরণেসে ফিরভি তু ন ডর
অসমান তক্ উঠাকে শির
জোশে বতন্ বঢ়ায়ে জা॥
তেরী হিম্মত বাঢ়তি রহে
খুদা তেরে শুনতা রহে
জো সামনে তেরে চঢ়ে
তো খাক্মে মিলায়ে জা॥
চলো দিল্লী পুকারকে
কৌমী নিশান্ সামালকে
লাল কিল্লে পৈ গাড়কে
লহ্রায়ে জা লহ্রায়ে জা॥
আজাদ-হিন্দ ফৌজের ভারতে প্রবেশের পূর্ব্বে বার্ম্মার পরিস্থিতি খুব আশাপ্রদ ছিল না। সুভাষচন্দ্রের সর্ব্বাপেক্ষা কৃতিত্ব এই যে, তাঁহারই অনমনীয় নীতির ফলে জাপানীরা ভারত-আক্রমণের নীতি পরিত্যাগ করিতে বাধ্য হয়।
হকোয়াং উপত্যকায় ব্রিটিশের আক্রমণ এবং তাহাদের চিন্দুইন নদী অতিক্রমের সম্ভাবনায় জাপানীরা অধীর হইয়া পড়িল। তাহা তাড়াহুড়া করিয়া একটা পরিকল্পনা করিয়া ফেলিল। ইম্ফল দখল করবার জন্য অবিলম্বে অগ্রসর হওয়া প্রয়োজন, কিন্তু আজাদ-হিন্দ ফৌজ জাপানীদের ভারত-আক্রমণের অধিকার কিছুতেই স্বীকার করিবে না। সুতরাং সুস্পষ্টভাবে জাপানীদের নীতি ঘোষণা করিতে হইল যে, উহারা কেবল ইম্ফলই দখল করিতে চায়; অতঃপর ভারত-