পাতা:পঞ্চমখণ্ড প্রভাস - অক্ষয়কুমার রায়.pdf/১৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২০৩ প্রভাস খণ্ড । নারায়ণ আর মুকুন্দ মুরারি । মধুসূদন বামন অজপা দপ হারি ৷ এই নাম দিবানিশি করিলে স্মরণ । অনায়াসে হবে তব পাপ বিমোচন ॥ রা শবেদতে লক্ষী যাচক ম শবেদ ঈশ্বর । লক্ষীপতি বলি ইহায় কহে মুনিবর, অতএব সেই নাম কর দিবানিশি | অবশ্য করিবেন ভাল সেই হরি আসি। ভক্তের পূরাবেন আশ শুনগো বচন । ভক্তছাড়া নাহি থাকেন সেই নারায়ণ ॥ এতবলি রাধা তারে দেখালেন মায়া। এক দৃষ্টে যশোমতী দেখেন চাহিয়া ॥ গোলোক বৈকুণ্ঠ পুরী সবাকার পর। লক্ষী সহ তথায় বিরাজে গদাধর ॥ কত শত দেব ঋষিগণে স্তব করে । কেহ কেহ দাণ্ডাইয়া আছে মোড় করে ৷ তথায় আছেন নন্দ যশোদা তখন ৷ শ্ৰীকৃষ্ণেরে কোলে করি আনন্দিত মন ॥ একবার কৃষ্ণ মুখে দেখেছিল রাণী । সেই মত পুনর্বার দেখেন আপনি ॥ দেখিয়া সাক্ষাৎ মায়া অধিক হইল । যশোমতী ঐরাধায় স্তব স্মারম্ভিল ॥ বলে মাগো সবব্যাসতী কে চিনে তোমায় । তুমি মাগে। লক্ষী দেবী চিনেছি তোমায় । পুন বর্বার মায়া প্রকাশেন রাধা সতী । দাসে ভণে ভুলে গেল রাণী যশোমতী । শ্ৰীকৃষ্ণের মোহিনীগণের বিবাহ । শুকদেব বলেন শুনহ নরপতি ॥ তৎপরেতে যাহা হয় শুনহ ভারতী । মহা লক্ষীর দ্বিতীয় অংশের বিবরণ । জনম