পাতা:পঞ্চমখণ্ড প্রভাস - অক্ষয়কুমার রায়.pdf/১৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পভাস খণ্ড । * Q> চরণে ছায়।, আমি অতি হীন অভাজন | জগৎ জননী তুমি, জন্ম লয়ে মত্ত ভূমি, ক্রীড়া কর সহ নারায়ণ ।। কখন রমণী হও, কভু কোন ভাবে রও, কভু হুও পুরুষ আকার । তোমার মহিমা যত, বর্ণনা করিব কত, এক মুখে আমি বল আর ৷ ব্ৰহ্ম লোকেতে ব্ৰহ্মাণী, শিব লোকেতে শিবানী, লক্ষী রূপা বৈকুণ্ঠ নগরে। শচী রূপা ইন্দ্রালয় তোমার বিরাজ হয়, বিরাজ করহ সব ঘরে । যার গৃহে তুমি ছাড়া, তারে বলে লক্ষী ছাড়া, দুৰ্ব্বাক্য বলয়ে সর্বজন । কেহ নাহি মানে তারে, সবে অনাদর করে, ঘৃণা তারে করে সর্বক্ষণ । তুমি যার থাক ঘরে, মহা মান্যমান করে, এসে এসে বলে সৰ্ব্বজন । যদি হয় হীন জন, মান্য করে ত্রিভুবন, এত বলি করয়ে স্তবন। বৃন্দে বলে তপোধন বল বল বিবরণ, শ্যাম ধন আছয়ে কেমন । বল আমাদের কাছে, তোমারে কি পাঠায়েছে, বিশেষ করিয়া বিবরণ । আমাদের কি করেন নাম, সেই নব ঘমশ্যাম, এবে নব হয়েছেন ভূপতি । আসিবে কি ব্রজে আর, কহ দেখি সমাচার, বল বল শুনিব সম্প্রতি । মুনি বলে সখীগণ, প্রভাসেতে নারায়ণ, যজ্ঞ করিবেন সমারহো । ত্রিভুবন নিমন্ত্রণ, করিয়া এলেম এখন, তোমরা সকলে যজ্ঞে যাহ । এত বলি মুনিবর, চলিলেন তদন্তর, প্রণাম করিয়া শ্রীরাধায়। রাধাকৃষ্ণ পদতলে, মহেশচন্দ্র দাস বলে, চরমেতে স্থান দি ও প{য় ॥