૨:ઝ পঞ্জাব রাজ্যের ইতিহাস । ভারতবর্ষের মধ্যে এতদেশীয়ের শিল্পকৰ্ম্মে শ্রষ্ঠ, লোহাস্ত্র, লোমজ বস্ত্র ও ধাতু মৃন্ময় ভাজন, প্রস্তর ও স্বর্ণাল कान्न তদেশের ন্যায় झनाशटन छात्र ना । ब्रूबिङ्ग झालश्च মুদ্র দেওয়া তদেশের ব্যবহার নাই, আখবরবাদশাহের সময় বিধি ভূমিতে উৎপন্ন শস্যের অৰ্দ্ধেক প্রজার স্থানে রাজকর স্বৰূপে গৃহীত হয়, তৎপুৰ্ব্বতন রাজার প্রজার স্থানে চতুর্থাংশ শস্য গ্রহণ করিতেন। কাশ্মীর রাজ্য পূৰ্ব্বকালাবধি দ্বিখণ্ডে বিভক্ত, তাছার প্রথম পূৰ্ব্ব খণ্ড মীরাজী ও দ্বিতীয় পশ্চিম খণ্ড কামরাজী নামে প্রসিদ্ধ, ঐ দেশে হিন্দু রাজার। ধন্থ সহস্ৰ বৎসর রাজ্য করি য়াছেন তাহ অপ্রতিবাদে हि# যুবন ও ইংরাজী গ্রন্থে প্রতিপন্ন হইতেছে, আইন আখবরী গ্রন্থে প্রকাশ যে কাশ্মীর সিংহ সনে ১৫৯ হিন্দু রাজা ৩৮২৮ বৎসর সাতমাস ১৮ দিন পৰ্য্যন্ত রাজ্য করিয়াছেন । কাশ্মীরের হিন্দুরাজ সেনাদেবের ভত্য সামীর নামক একজন যবন ছিল ঐ রাজার মরণের পর তীৰ্ব্বত দেশের রাজা অধনদেব এইরাজ্য অধিকার পূৰ্ব্বক সামীরকে মন্ত্রিত্বে নিযুক্ত করিয়াছিলেন ঐ রাজ লোকান্তর গত হইলে তাহার রাণী কোট দেবীকে ঐ যবন বিবাহ করিয়া হিজরি ৭৪২ সালে সিংহাসন গ্রহণ করিল তদবধি ঘবন জাতির অধিকারে আছে, হিন্দু রাজাগণের সামাজ্য কালে কাশ্মীর রাজ্যে বহুকোটি লোকাবাস ছিল পরে যবন
