পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উনবিংশ অধ্যায়। S8) কাৰ্য্যনিৰ্বাহক সভাতে, ও তাহার বাহিরে এরূপ অনেক লোক রহিয়াছেন, যাহাঁদের মনে এই আশঙ্কাটী যে, একা আমার হাতে অনেক শক্তি সঞ্চিত হইতেছে সেটা ভাল নয়। দ্বিতীয়তঃ অনেকের এরূপ ভাব যে, আমাকে একেবারে কলিকাতায় ধরিয়া রাখিলে BBBS DD DDBDS DDDDB BB DB DDB DBD সংগ্রাম করিয়া আমাকে অগ্রসর হইতে হইবে। এবং সমাজের হিতার্থে যাহা কৰ্ত্তব্য তাহা করিতে হইবে।” এই কয় লাইনের ভিতর সুস্পষ্ট তিনটী ভাব দেখা যাইতেছে। (১) উপাসক মণ্ডলী তঁহাকে স্থায়ী আচাৰ্য্য মনোনীত করাতে কাৰ্য্যনিৰ্বাহক সভা তাহা হইতে দিলেন না । SDS DDBDBB BBB BBDDBD DBDBD DBDB Y DDD সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের প্রতি লোকের অনুরাগ ও আস্থা জন্মিবে (৩) বিরোধী শক্তি সমাজে আছে, তার সহিত সংগ্রাম করিয়া অগ্রসর হইবার জন্য তিনি প্ৰস্তুত । সাধনাশ্রম প্রতিষ্ঠার ভিতর এই সকল ভাব কি করিয়া কাৰ্য্য করিয়াছে তাহা আমরা সুস্পষ্ট দেখিতে পাইব । সাধনাশ্রম প্ৰতিষ্ঠার ব্যাপারে শিবনাথের কথাই দিতেছি :- “১৮৯১ খ্ৰীষ্টাব্দের বর্ষাকাল হইতে অন্তরে গুরুতর অতৃপ্তি উপস্থিত হয়। ব্ৰাহ্মসমাজের কার্য্যকলাপে মন আর তৃপ্ত হয় না, সকল কাৰ্য্যের মধ্যে কি এক প্রকার অসারতা অনুভব করিতে লাগিলাম। এই অতৃপ্তি দিন দিন এতই বৃদ্ধি পাইল যে শরীর মন দুই-ই অনুস্থ হইয়া পড়িতে লাগিল। ** * * ক্রমে মনের BBuu SBD BDLu Du CD S DBB DDDDD DDD