KOM পথের সন্ধান কিন্তু বিয়ে করতেই সে টাকা খরচ হয়ে গেল। মেয়েটিও বয়সে ছোট। তাই মনটা ভারি খারাপ হয়ে গেল ; সাধু হয়ে বেরিয়ে পড়লুম-ত দেখি দু-চার বছর ঘুরেফিরে। ব্ৰহ্মলাভ হলো ত হলো ; নয়ত ঘরবাড়ী ত আর কেউ মারেনি।” .િ আমাদের উকিল বাবুদেরও সেই অবস্থা। ৩১এ তারিখের মধ্যে স্বরাজ মিললো ত ভালো কথা, নয়ত আদালত ত আর কেউ মারেনি । এই রকম র্যাদের মনের ভাব, র্তাদের নিয়ে বেশী টানাটানি করে” কোনো লাভ নেই। তা ছাড়া আরও একটা কথা । জনকতক উকিল দলে রইলো কি আদালতে ফিরে” গেল তাতে এমন কি আসে যায় ? দেশে যখন কৰ্ম্মীর অভাব ছিল তখন আদালত ভেঙ্গে উকিল আর কলেজ ভেঙ্গে ছেলে জোটাবার দরকার হয়েছিল। কিন্তু আজি আর ঠিক সেদিন নেই। কাজের মত কাজ দিতে পারলে কৰ্ম্মীর অভাব আজকাল আর হয় না। দেশের মধ্যে যে কতকটা নিরুৎসাহের ভাব এসে পড়েছে তার জন্যে কর্মীর যতটা দায়ী, কংগ্রেসের কৰ্ত্তারা তার চেয়ে ঢের - বেশী দায়ী বলে’ মনে হয়। কথাটা একটু স্পষ্ট করে’ বুঝিয়ে বলা দরকার। - ধরুন অসহযোগের গোড়াকার কাৰ্য্যপ্ৰণালী। উপাধিওয়ালাদের উপাধি ছাড়তে হবে, উকিল-ব্যারিষ্টারদের আদালত ছাড়তে হবে, ছেলেদের কলেজ ছাড়তে হবে, ব্যবস্থাপক সভার সভ্যদের ব্যবস্থাপক সভা ছাড়তে হবে। কিন্তু এই উপাধিওয়ালা,