পথ-নির্দেশ হেম পুস্তকেব বাশি নন্দীকে দিয, মানদকে দিয৷ এবং কতক নিজে বহিষা লইযা তেতলাব ঘলে চলিযা গেল। স্বলোচনা বলিলেন, গুণী, অত প্রশ্ৰষ দিস নে বাবা । কোথায কাল হাতে পড়বে, তখন দুঃপে মাবা যাবে । গুণী উপলে পডিবাব ঘবে গিয দেখিল, ঙ্গেম গ্যাসেব আলোকে নিচে বসিয৷ নৃতন পুস্তকের পিছনে আট দিয নম্বব আঁটিতেছে, দেখিয বলিল, মা ব’লেছেন, তোমাকে আলি প্রশ্রব দেওয। তবে না । কোথায কাল তাতে প’ডে - দুঃখে মারা যাবে । গেম মুখ ফিরাইযা ক্রুদ্ধ হইযা বলিল, কেন মাবা যাব ? আমাকে গধীব-দুঃখীব ঘবে দিলে, আমি তার পরের দিনই পালিযে আসব। গুণী হাসিযা বলিল, তবে সেই ভাল । হেম আব জবাব দিল না, কাজ কবিতে লাগিল । গুণেন্দ্র কিছুক্ষণ নিঃশব্দে তাঙ্গব দিকে চাহিযা থাকিযা অতি ক্ষুদ্র একটি নিশ্বাস দমন কবিযা লইব নিজেব ঘবে চলিযা গেল । দুর্গাপূজা শেষ হইযা গেল। বিজযাব দিনে গাড়ী কবিয ঠাকুব ভাসান দেখিযা ফিবিয মাকে প্ৰণাম করিয়া উপবে উঠিযা গেল। তেতলাব খোলা ছাদেব উপব ২৩
পাতা:পথ-নির্দ্দেশ-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/২৭
অবয়ব