পথ-নির্দেশ হেম বাড়ীৰ সরকাবকে দিযা মাকে লইবার জন্য গুণেন্দ্রকে চিঠি লিখাইয। দিল । দুই দিন পবে মানদী ও দাবোযান আলিযা উপস্থিত হইল। হেম মানদীকে ডাকিযা জিজ্ঞাসা কবিল, গুণীদ। এলো না কেন বে ? মানদ বলিল, তাৰও অসুখ । প্রায দু হস্ত হ’লে গেল, সর্দি-কাসি কোন দিন বা একটু জবও হয়, না হ’লে তিনিই আসতেন। হেম আশা কলিয়াছিল, গুণীদাদা আদিবে। স্বলোচনা চলিবা গেলেন । গুণী ঔষধ-পথ্যের ব্যবস্থা কবিয দাস-দাসী সঙ্গে দিবা তাহাকে বায়ু-পবিবর্তনের জন্ত পশ্চিমে পাঠাইয দিল। যাইবার সময স্থলোচনা বলিলেন, গুণী, তুইও আমার সঙ্গে আঘ বাবা, তোৰ দেহটাও ভাল নেই–চল দুজনেই বাই। গুণী স্বীকাৰ কবিতে পাবিল না । তাহাব কলিকাতাষ কাজ ছিল, সে বহিষ গেল । পশ্চিমে গিম৷ সুলোচনা সাবিতে লাগিলেন। তিনি নবদ্বীপে ও কলিকাতাষ চিঠি লিখিযা সবাদ জানাইলেন যে, শরীব ভাল থাকিলে মাঘেব শেষে দেশে ফিবিবেন। গত ছাবিবশে অগ্রহাযণ হেমেব বিবাহ হইযাছিল, আজ ছাব্বিশে অগ্রহায়ণ ফিবিয আসিযাছে। হঠাৎ এই কথাট স্বৰণ কবিয গুণী ক্ষণকালের জন্য বই হইতে মুখ তুলিব •8
পাতা:পথ-নির্দ্দেশ-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৩৮
অবয়ব