পথ-নির্দেশ স্থলোচনা বলিলেন, আচ্ছা, তুই ব’লে দে, আমাব আশা কর্লাব অব কি বাকি আছে ? গুণী মুখ নীচু করিয বসিয। বহিল। সুলোচনা বলিলেন, গুণী, আমি অত নিৰ্ব্বোধ নষ্ট বাবা । আমি জেনে শুনে যে পাপ ক’বেচি, সেই পাপ আমাকে যেন ভিতব থেকে পলে পলে ভস্ম ক'বে আন্চে। ক্ষণকাল নীবব থাকিয! আবাব বলিলেন, একটি কথ। আমাকে সত্য ক’বে বল্ গুণী ? আমি বেশ জানি, একদিন তুই আমব হেমকে স্নেহ কবতিস্, আব একবাব চেষ্টা কবলে তাকে অবাব স্নেহ কবতে পাবিস নে ? গুণী মুখ নীচু কবিয বলিল, তাকে ত চিবকালই লেঙ্গ কবি মা । সে দিনও করেচি, আজিও কবি । তবে জন্তে তোমাব কোন ভাবনা নেই, আমি বেঁচে থাকতে সে কোন দুঃখ পাবে না । স্বলোচনা বলিলেন, তা জানি। আচ্ছা, এই আমাৰ শেষ আশীৰ্ব্বাদ তেদেব উপব বইল, ধদি কোন দিন আবশ্বক হয, এ কথা তাকে বলিস্ ! আব একটা কথা বাবা—এখানে থাকৃতে হেম আমাকে চিঠি লিখেছিল,—ম, যেখানে তুমি আছ, সে বাড়ীব হাওবা লাগলে সমস্ত নবদ্বীপ উদ্ধার হযে যেতে পাবে। ও বাড়ীতে থেকেও যদি তোমাদেব পুণ্যসঞ্চয سياري
পাতা:পথ-নির্দ্দেশ-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৪২
অবয়ব