পথ-নির্দেশ জোবে থাকে, শক্ৰত ক’বে আমি তোমাব বাড়ীব এক একটা ইট তুলে নিযে ঐ গঙ্গাব জলে ভাসিযে দিযে আসবে। তাঙ্গব কিছুক্ষণ পবেই টাকা আসিম পৌছিল, কিন্তু হেম গ্রহণ কবিল না, বাগ কবিয উঠানের মাঝখানে ছডাইয ফেলিসা দিযা ঘবে দেব দিয়া শুইল , সমস্ত দিন খাইল না, উঠিলা না, মনে মনে কাচাকে স্মবণ কবিঘা কাদিতে লাগিল । বেলা তখন সাতটা বাজিযা গিাছে, তখন ঘুম ভাঙিযা স্বান সালিযা আসিয়া হেম আহ্নিক কবিতে বসিতেছিল, দাসী আসিমা সংবাদ দিল, বেীমা, তোমাল ভাযেব বাডী থেকে চাব-পাচ জন তত্ত্ব নিযে এসেচে। বণিতে বলিতে মানদী আসিবা প্রণাম কবিল। চেম একবাব মাত্র তাহাব মুখপানে চাহ্যিা সব ভুলিযা ছুটিযা গিয তাঙ্গব গল| জড়াইযা ছেলেমামুণেল মত কঁাদিয উঠিল। কাল হইতেই তাঙ্গব চোখেব জল শুকাব নাই, আজ অকস্মাৎ মানদীকে পাইবা তাহাব প্রায একবৎসবেব রুদ্ধ-অশ্ৰী বদ্যাল মত সব ভাসাইলা দিল । মানদীকে নিজেব ঘবের মধ্যে টানিলা লইযা গিলা বলিল, গুণিদা কি চিঠি লিখে দিযেচে, আমাকে দে! মানদা কহিল, তিনি ত চিঠি দেন নি । হেম যেন বিশ্বাস কবিতে পাবিল না, বলিল, দেন নি ? মানদা বলিল, না দিদিমণি । তিনি কি উঠতে পাবেন যে চিঠি লিখবেন ? ఆమె
পাতা:পথ-নির্দ্দেশ-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৭৩
অবয়ব