পাতা:পদার্থ বিদ্যা (মহেন্দ্র নাথ ভট্টাচার্য্য).djvu/১২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

,ंङ्गं विशाः । ১•: হইয় যে বেগ প্রাপ্ত হইয়াছিল, খ বিন্দু পৰ্য্যন্ত সম হ্রসমান বেগে গমন করিয়া সেই বেগ চু্যত হয়। বেগশূন্ত হইলে মাধ্যাকর্ষণ প্রভাবে পুনরায় গ বিদুতে আইসে, এবং পূৰ্ব্বোক্ত কারণে গ বিন্দুতে আসিবার সময় যে বেগ লাভ করে তত্ত্বারা ঘ বিন্দুতে নীত হয়। এই কারণে ক গ স্বত্রলম্বিত গ বর্ভুলটা বারম্বার পরিদোলিত হইয়া পরিদোলক পদবাচ্য হইয়া থাকে। যদি কোন রূপ প্রতিবন্ধক না থাকিত, তাহা হইলে একবার দোলিত হইলে পরিদোলক মাত্রই চিরকাল সমভাবে ছলিত। কিন্তু স্বত্রাদির সহিত আলম্বন বিন্দুর ঘর্ষণ, এবং বায়ুর সহিত স্বত্র ও বর্ভুলের ঘর্ষণ বশতঃ পরিদোলকের বেগ ক্রমশঃ অল্প হইয়া অবশেষে একেবারে বিনষ্ট হয়। এই নিমিত্ত কোন পরিদোলক যন্ত্র একবার পরিদোলিত হইলেই চিরকাল পরিদোলিত হয় না। ৮১ । পরিদোলন বিষয়ক নিয়ম । পরিদোলনের মূল কারণ মাধ্যাকর্ষণ। পৃথিবীর সকল স্থানে মাধ্যাকর্ষণ সমান নহে। স্বতরাং সকল স্থলে পরিদোলনের বেগ সমান নহে। কিন্তু একই স্থলে সমলম্ব পরিদোলক সকলের বেগ সমান। অর্থাৎ কোন নির্দিষ্ট স্থলে যদি পরীক্ষা করা যায়, তাহ হইলে দেখিতে পাওয়া যায় যে, যে সকল পরিজোলকের দৈর্ঘ্য সমান, তাহাঁদের পরিদোলনের সময়ও সমান, এবং খাহাদের দৈর্ঘ্য সমান নয়, তাহদের মধ্যে যাহার দৈর্ঘ্য জয় তাহার পরি, দোলনের কালও অল্প, আর যাহার দৈর্ঘ্য অধিক, তাহার পরিন্দালনের কালও অধিক। পরীক্ষা দ্বারা নির্ণীত, হইয়াছে ষে, পরিদোলনের দৈর্ঘ্যের বর্গমূলের সহিত, পরিদোলনের কাল