(8. ግ¶†ሟጻ†ሣ ! মহাদেব সাধি আমি চণ্ডীকার বরে । হেন মন্ত্র সৃজিব যে নাগ পলায় ডরে ॥ अन४ बांश्की नाश डिक्क कक । K BDBBKK DB D DD D S শঙ্খ মহাশঙ্খ আদি নাগের দোষ নাই । তক্ষক আদি নাগে বলে আমি তার ভাই ৷ তবে যদি সৰ্পগণে মাথা তুলি চায়। মহাশঙ্খ নাগে সেই নাগের মাথা খায়৷ আস্তিক আস্তিক বলি প্ৰাণী যথা লড়ে । কোটী কোটী নাগের মাথা খসিয়া যে পড়ে ॥ শ্ৰীগুরু স্মরণে আমি যোগবলে জানি । মহাদেবের আজ্ঞায় বিষ, হয়ে যাবে পানি ৷ এই মন্ত্র জপ করি চলে যেবা নরে । তাহারে দেখিয়া সৰ্প পালায় অতি ডরে ৷ নামেন্তে বিজয় সাধু চম্পক নগর। র্তার ঘরে জন্ম হল চান্দ সদাগর ॥ জন্মি সে ক্ষিতিতলে করে নানা পূজা। একমনে ভক্তি ভাবে পূজে দশভূজা ৷ সদয় হইল তারে দেব ত্রিপুরারী ! কোপ মনে আছে হেথা দেবী বিষহরী ॥ হেন মতে আছেন পদ্মা জগতের মাথা । নরলোকে বাদ হইল শুনহ। তার কথা ৷ সর্বসুখে আছেন চান্দ বণিক কুলে জন্ম । বিধিমতে শিব পূজে করে নানা ধৰ্ম্ম ॥ তাহাতে করিল বিস্তু সোনেক যুবতী । শিশু হ’তে একননে পুজে পদ্মাবতী । সোনেকারে দয়া করি পদ্মা দিলেন বর। । ছয় পুত্র হইল তার যেন বিদ্যাধর । বণিকের পুত্র চান্দ বাণিজ্যেতে মতি । সুখেতে বাণিজ্যে গেলা সাধুর সন্ততি ॥ নানীখন পেয়ে চান্দ হরষিত হইয়া। ছয় পুত্ৰেবিয়া দিলা আনন্দিত হইয়া। হরষিত হইল বড় সাধুর নন্দন। কুতুহলে করে সাধু দেশেতে গমন ॥ চাপাইল ঘাটে নৌকা চম্পক নগরী । ঘরে বসি পূজে সোনা দেবী বিষহরী ॥ হরষিত হয়ে সাধু পাঠাইল চর। আপন ঘরেতে তার পাঠাতে খবর ॥ সোনারে কহিও শান্ত করিবারে হিয়া । বধুসহ ডিঙ্গার ধন লউক বরিয়া ৷ চান্দ যদি এত সব বলিল বচন । পাইক কহিল গিয়া সোনেক সদন ॥ পাইকের মুখে বাৰ্ত্তা পাইয়া তখন । শুনিয়া সোনেক রাণী বলিল বচন ৷ সাধু স্থানে কহ তিনি স্থির করুন মতি । তিলেক বিলম্ব আছে পূজিতে পদ্মাবতী ॥ সেনেকার অপমান । পাইক সবে জানাইল সাধুর গোচর । শুনিয়া রোষিয়া আইল চান্দ সদাগর ॥ কোপোতে আসিল চান্দ নিজ অন্তঃপুরী। 6छडालन वांद्धि निश। घों काल ४ छि ॥ যতেক রচনা ছিল ফেলাইল দূরে। খাইল রচনা কলা কাকে আর কুকুরে ॥ সুবর্ণের ঘট ফেলায় দিয়া গড়া । মাটির গঠন ঘটা করিল চুয়সুত্র!! -- বিজয় গুপ্ত বলে সাধু তুমি বড় খল। ’ যেমন করিলা কৰ্ম্ম পাবে তার ফল ৷ তথাপিও সাধু বেটার স্থির নহে মতি। সোনকারে ধেয়ে যেয়ে মারে কিল লাথি দশভূজা করি পূজা কিসের সন্তাপ। তাহারে এড়িয়া পূজা হেন কাল সাপ ৷
