পাতা:পরশুরামকুন্ড ও বদরিকাশ্রম পরিভ্রমণ - পদ্মনাথ ভট্টাচার্য্য.pdf/১১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উনত্রিংশ দিবস মঙ্গলবার-২৪শে জ্যৈষ্ঠ, মৈলচৌড়ী এই দিন অমাবস্তা-তাই প্ৰাতঃকালে চটির সমীপস্থ নারায়ণগঙ্গাঙ্ক স্নানাদি করিয়া পুনশ্চ আদি-বদারির দর্শন করিলাম। এই মূৰ্ত্তি বদরিনাথের মুক্তির ন্যায় নহে। মুক্তি বড় এবং হন্তে যথাক্রমে গদাপদ্ম-শঙ্খচক্র ( উপরের ডান হাত হইতে উপরের বাম তাত পৰ্য্যন্ত )। রহিয়াছে । BEiLiYuODDD BBBBDB DDDDS DBDBDDBt DBDD BBLS DYYqDDS অনুসন্ধিৎসুগণ জানিতে পারেন। বদরির মন্দিরের পাশে আরও অনেক দেব মন্দির আছে। কিন্তু সকল গুলিরই আকৃতি ছোট । এক লিঙ্গরূপী মহাদেব আছেন—তাহার নাম “আদি কেদার।” জানকী, श्नूमान्, १ाक्रख्नु, অন্নপূর্ণা ও মহিষমৰ্দিনীকেও দর্শন করিয়া, আমরা কিঞ্চিৎ জলযোগ করিয়া, চটি হইতে প্ৰায় ৭টাব সময় বহির্গত হইলাম। পথিমধ্যে ২৩টি চটি অতিক্ৰম করিয়া, আমরা ১১টার সময় ৮ মাইল গিয়া সিমকোটি চটাতে আহারাদি করিয়া, ৩টার সময় বাহির হইয়া পড়িলাম। মৈলচৌড়ী রামগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এখানে গাড়োয়াল জিলা শেষ হইয়া আলমোড়া জিলা আরম্ভ হইল । কাণ্ডি, ঝাপান প্ৰভৃতি গাড়োয়ালের কোনও কিছু আলমোড়ায় যাইতে পারে না-এই এক মহা অসুবিধাকর প্রথা । আমরা এখানে কাণ্ডিওয়ালাকে বিদায় দিলাম। রাত্ৰিতে দুই জনলোক জিনিসপত্র বহন করিবার জন্য ৪৷০ টাকায় নিযুক্ত করিলাম। এখানে আরোহণার্থ এবং জিনিসপত্র বঙ্গন করিবার জন্য ঘোড়া পাওয়া যায় । কিন্তু দর দস্তুর করিয়া ভাড়া ঠিক করিতে হয়; তথাপি সাধারণতঃ চড়িবার ঘোড়া ১০২ টাকায় এবং মোট বহনের ঘোড়া বা মানুষ ৫২ টাকায় ( মণ করা ) এখান হইতে রামনগর, পৰ্য্যন্ত ( ৬৮ মাইল ) নিতে পারা যায়। এখানে ঝাপান মিলে ; কিন্তু কাণ্ডি-অন্ততঃ মোট-বাহনাৰ্থ-মিলে না বলিয়াই যেন বোধ হয় ।