বদরিকাশ্রম পরিভ্রমণ । କନ୍ଧ বলিলে আমরা ভারবহনে নিযুক্ত না করি এই জন্য সে নিজকে প্রথমতঃ ছত্ৰি বলিয়া পরিচয় দিয়াছিল। হায় ব্ৰাহ্মণ ! হায় ক্ষত্রিয় ! সেই স্থান হইতে একটি ক্ষুদ্র পাহাড়ের উপর দিয়া ১৷ মাইল রাস্ত চলিয়া লক্ষ্মণঝোলা আসিয়া পৌছিলাম। পথে লক্ষ্মণদেবের মন্দির দর্শন করিয়া কিঞ্চিৎ অগ্রসর হইলে একটি মাইলষ্টোন পাওয়া গেল । ইহাতে লিখা “বদরিকানাথ হহঁতে ১৬৪ মাইল, হরিদ্বার হইতে ১৭ মাইল । গঙ্গার সমীপে দোকান-পাট ও ধৰ্ম্মশালা আছে ; কিন্তু ঐ গুলি যাত্রীতে পরিপূর্ণ। গঙ্গার উপরে পূৰ্ব্বে ঝোল, অর্থাৎ দড়ীর সাকে! DD S S SYDLJDBuDBD BBBDSDD DBDD keDBBDDBD SSS L BBDD BB SDD DBD0S যাত্রার কঠিন কাজ মনে করিত । অনভ্যাসের কাজ কঠিন মনে হওয়া স্বাভাবিক, কিন্তু আমরা বদরী পথে অনেক ঝোলা দেখিয়াছি এবং ডাক্তার বাবু একট: পার ও তৃতীয়া দেখিয়াছিলেন ; যদি ও দোলে তথাপি বিশেষ বিপাজুজনক বলিয়া বোধ হইল না । যাহাই হউক, এখন দাড়ীর পোলার পরিবর্ক্সে রায় বাহাদুর সুরযামল ঝুনঝুন ওয়ালার বায়ে প্রায় ২৫ বৎসর ক্তাইল লোহার ও কাঠের ঝোল নিৰ্ম্মিত হইয়াছে ; অতএব আর ভয়ের কোন ও কারণ নাই । * ঝোলার নিন্মাণ-কৌশল এইরূপ . নদীর দুহ পারে দুইটা সুদৃঢ় খুটা পুতিয়: DD DDBDB K uBDBBD S DBESS DDSS S K DD DB KSDDBD BBDB BDBBDBBDSDB কাক থাকে ; কতকগুলি কাষ্ঠখণ্ডের প্রস্থদ্বয় দৃঢ়ভাবে দড়ি দিয়া বাধিয়া পূৰ্ব্বোত্ত সুবৃহৎ রাজুর সঙ্গে দ্বাধিয়; দেওয়া হয় যেন কাষ্ঠ খণ্ড গুলি পরস্পর অল্প ব্যবহিত সমস্তরাল ভাবে দড়ি দুইটার দুইহাত নীচে ঝুলিয়া সিড়ির ন্যায় দেখাইতে পারে । ঐ গুলি আবার পরস্পর জালের ন্যায় রজ্জ্বর দ্বারা সংবদ্ধ। পার হইতে হইলে যাত্রীকে দুই বগলে দুই দড়ি ঠেকাইয়া উহ। দৃঢ় মুষ্টিতে ধরিয়া ঐ কাষ্ঠখণ্ড গুলির উপর প দিয়া ক্ৰমে ক্ৰমে অগ্রসর হইতে হয় । ঐ সময় ফাষ্ঠখণ্ড প্রভৃতিও দোলে কিন্তু পতনের तिeस डयू माझे ।
