পাতা:পরশুরামকুন্ড ও বদরিকাশ্রম পরিভ্রমণ - পদ্মনাথ ভট্টাচার্য্য.pdf/৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R পরশুরাম কুণ্ড । তালাপ পৰ্য্যন্ত গাড়ীতে গিয়া পদব্ৰজে বা গরুর গাড়ীতে ৯ মাইল গেলেই সৈখোয়, এবং সেইস্থান হইতে ১ মাইল পরিমাণ চার অতিক্ৰম করিয়া খোওয়া ঘাট পাওয়া যায় । সেইখানে নৌকায় ব্ৰহ্মপুত্র পার হইয়া প্ৰায় পাচ মাইল পথ চলিলেই সদিয়া প্ৰাপ্ত झ७श्ना शाग्न । 6नोका ऊ नग्न कुँता, অনেকটা ডোঙ্গার মত। পাঁচ সিকা আন্দাজ দিলেই নৌকাযোগে সদিয়ার ঘাটে পৌছান যায়। তবে ব্ৰহ্মপুত্ৰ উজাইয়া যাইতে তয়, তাই প্ৰায় তিন চারি ঘণ্টা সময় লাগে । তালাপে সরাইখানা আছে, যাত্রীরা , তাহাতে বেশ থাকিতে পারে । সৈখোয়ায় ও মাড়ওয়ারী মহাজনদের কয়েকটি “ঠাকুরবাড়ী” আছে, তা হাতে যাত্রীরা আশ্ৰয় লইয়া থাকে । তালাপে দিনে দুইবার রেলগাড়ী যায়, এক প্ৰায় ১২টায় অপর প্রায় ৩৷৷ টায়। চেষ্টা করিলে তালাপে কুলী ও গরুর গাড়ী সদ্যই পাওয়া যায়। কুলী সদীয়া পৰ্য্যন্ত পৌছাইয়া দিয়া আসিতে দুই দিনের বেতন ॥০ আনা হিসাবে ১২ টাকা নেয়। গরুর গাড়ীতে সৈখোয়া ঘাট পৰ্য্যন্ত পোছিতে ১২ টাকা লাগে । সৈখোয়ার পর গাড়ী চলে না ; ব্ৰহ্মপুত্ৰই ইহার প্ৰধান অন্তরায় । বৰ্ণনা অপেক্ষ মানচিত্র দশনে পথের সমধিক পরিচয় হইবার কথা । এই নিমিত্তে এতৎসহ আসামের পুর্বোত্তর প্রান্তের মানচিত্র একখানি দেওয়া হইল। তাতাতে তিনসুকীয়া কইতে পরশুরামকুণ্ড পৰ্য্যন্ত সদিয়া গমন পথ চিহ্নিত করা হইল ; বর্ণনার সঙ্গে ইত্যা মিলাইয়া লাইলে সহজেই এই পথ বোধগম্য হইবে । সদিয়া । সদিয়ায় গবৰ্ণমেণ্টের একটি সেনা-নিবাস আছে। ইহা হইতে ষোল । মাইল দূরেই ব্রিটিশ রাজ্যের সীমান্ত রেখা। সুতরাং সদিয়া ব্রিটিশ রাজ্যের } "উত্তর পূর্ব প্ৰান্ত ষ্টেশন বলিয়া ইহার খ্যাতি। এই নগর কুণ্ডিল নদী {