Σέσι বদরিকাশ্রম পরিভ্ৰমণ । ’ চটিতে গিয়া মধ্যাঙ্গকতা সম্পাদন করিলাম। এই স্থানে একটি পোষ্ট আফিস আছে। ৫টার সময় যখন চটি ছাড়িয়া আসি, তখন একটি মন্দির হইতে এক ব্ৰাহ্মণ ডাকিয়া বলিলেন, “এই ব্যাসজীর মন্দির দশন করিয়া যান।” গোমস্ত ঠাকুর-উহা প্ৰকৃত ব্যাসের মন্দির নয়, এই কথা বলতে তুই জনের মধ্যে খুব এক পসিলা গালি বর্ষণ হইয়া গেল ! এই স্থান চাইতে পাকদণ্ডীতে । কঁাড়ি পথে । অল্পদুর গিয়াই KY 0 DBBB DBBDB BBDBBSS SDuB D DD DOLDDBSDuBBDYJ MBLBB বলিয়াইট বোধ হইল । মন্দিরে ব্যাসের পুত্ৰ হইতে প্ৰপিতামত পর্যন্ত পx fচ পুরুষেরই বিগ্ৰহ আছে । এখান হইতে শড়কে চলিয়া ঝালর চটি ১ মাইল ) অতিক্ৰম করিয়া উমরাসু চটিতে ( ২ মাইল ; রাত্রি যাপনাৰ্থ অবস্থিত হইলাম } ৫ম দিন শনিবার ৩১শে বৈশাখ ১৩১৭ দেবপ্ৰিয়াগ । এই দিন বৈশাখের শেষ দিন ; দেবপ্ৰিয়াগে স্নানাদি করিতে হইবে। -- তাই তাড়াতাড়ি পথ চলিতে লাগিলাম । এখন পৰ্ব্বতের উচ্চাবাচ পথ চলা অনেকটা অভ্যস্ত হইয়া গিয়াছে।--সামান্য চড়াই উঠিতে আর তেমন গায়ে লাগে। না । পৰ্থ ভালই ছিল । কিঞ্চিদধিক দেড় ঘণ্টায় পাচ মাইল পথ চলিয়া দেবপ্রয়াগে ৮টার সময় পৌছিলাম। পথে অমরকোটে একটি ছোট চষ্টি ছিল-স্থানটিতে অনেক ফলের গাছ দেখিলাম । এই স্থানটি দেব
