পাতা:পরিমল - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१६भ थ& । >やが○ th ܥܩܦܣܝ 米 来 ※ 来 来 米 মহীন্দ্ৰনাথ বাল্যকাল হইতেই পিতৃমাতৃহীন । অল্প বয়সেই অতি মদ্যপ ও বেশ্যাসক্ত হইয়া পড়ে। মধ্যে মধ্যে পিতৃব্য ৬/ঘনশ্যাম মুখোপাধ্যায় মহাশয়ের অর্থালঙ্কারাদি চুরি করিয়া বদখেয়ালিতে যোগ দিত ; তজ্জন্য মহীন্দ্রনাথ পিতৃব্যের চক্ষুশূল হইয়াছিল। বিশেষতঃ ৬/ঘনশ্যাম মুখোপাধ্যায় নিতান্ত কৃপণ ছিলেন। এক দিন মহীন্দ্ৰনাথ তাহার পিতৃব্যের প্রায় ১৫০০৭ দেড় হাজার টাকার গহনা চুরি করে। তাহাতে তাহার পিতৃব্য তাহাকে পুলিসের হস্তে সমৰ্পণ করিবার চেষ্টা পান ; কিন্তু সেই চৌৰ্য্যবৃত্তির পর মহীচন্দ্ৰনাথ একবারে নিরুদেশ হয় । তাহার পর ঢাকায় গিয়া এক বেশ্যার প্রেমে উন্মত্ত হয়—সেই বেশ্য কৌশলে তাহার অর্থের প্রায় সমূদয় আত্মসাৎ করে। এই সময়ে নিরমাল মহীন্দ্রনাথের দৃষ্টিপথে, পতিত হয়। তাহাকে নানা প্রলোভন দেখাইয়া নিজ করতলগত করিতে চেষ্টা পায়। ইতিমধ্যে পিতৃব্যের মৃত্যুসংবাদ তাহার কর্ণগোচর হইল-মহেন্দ্রনাথও তাহার পুত্রের সহিত সেই বিষয় হস্তগত করিয়া লইবার পরামর্শ স্থির করিয়া দেশে ফিরিয়া আসে। আসিবার কালে নিরমলকে অপহরণ করিয়া পলায়ন করে। অবশেষে নিজ পরামর্শের অনেক অংশ সিদ্ধ করিয়া সঞ্জীববাবু কর্তৃক এক কালে বিফলকাম হয়। মাসৈক সময়ের মধ্যে শুভদিন স্থির করিয়া রামকুমারবাবুদেবিদাসের সহিত বিমলার, গ্রামস্থ জনৈক ভদ্রসন্তানের সহিত নিরমলের বিবাহ দিলেন। পরিমলের বিবাহের সকল উদ্যোগই তিনি করিয়াছিলেন ; কিন্তু পরিমল কিছুতেই বিবাহে সম্মতি