পাতা:পল্লীগ্রামস্থ চৌকীদার বিষয়ক প্রস্তাবিত রাজ নিয়মের বিরুদ্ধে ভারতবর্ষীয় সভার আবেদন.pdf/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
( ৩ )

য়াছে কি সেই অপরাধের সহকারিতা করিয়াছে এবং তাহার মোকদ্দমার সময়ে এই প্রমাণ হয় যে চৌকীদারী কর্ম্মে নিযুক্ত হওনের পূর্ব্বে তাহার কোন ডাকাইতীতে ‘লিপ্ত থাকা জানা ছিল অথবা তাহার বিষয়ে ভারি শোবে ছিল তবে যে জমীদার কিম্বা অন্য ব্যক্তিরা তাহাকে নিযুক্ত করিয়াছিলেন তিনি বা তাঁহারা প্রত্যেক গতিকে দুই শত টাকার অনধিক যত জরীমান। মাজিষ্ট্রেট সাহেব উচিত বোধ করেন তত জরীমানা দিবার যোগ্য হইবেন। এবং মাজিষ্ট্রেট সাহেবের হুকুমের উপর রীতিমত সেশন জজ সাহেবের নিকটে আপীল হইতে পারে ইতি।  ৪ ধারা! মাজিষ্ট্রেট সাহেবের এলাকার মধ্যে জমীদার অথবা অন্যান্য যে ব্যক্তির উপর চৌকীদারের বেতন দিবার ভার থাকে তাঁহারা গ্রামের চৌকীদারদিগকে প্রচুর বেতন ও তনখা রীতিমতে দেন এই বিষয় দেখা মাজিষ্ট্রেট সাহেবের উত্তর কালে কর্ত্তব্য হইবেক এবং যদি কোন গতিকে তাহা না দেওয়া যায় তবে জমীদার ও হজুরী তালুকদার তাহার বিষয়ে দায়ী জ্ঞান হইবেন এবং যখন চৌকীদারের এইমত কোন বেতন কি তনখা পাওনা থাকে এবং তাহা না দেওয়া যায় তখন মাজিষ্ট্রেট সাহেব থানার দারোগাকে আপনার পরওয়ানা দিয়া যে টাকা তাহার পাওনা হয় তাহা দেওয়াইবেন অথবা যদি চৌকীদারের বেতন দ্রব্যেতে অথবা ভূমি নিরূপণ করণেতে কি নগদ টাকা বিনা অন্য কোন প্রকারে দিতে হয় তবে যে বেতন তাহাকে না দেওয়া গিয়াছে সেই বেতনের সম্পর্ক মাজিষ্ট্রেট সাহেবের বিবেচনায় যত নগদ টাকা তুল্য জ্ঞান হয় সেই নগদ টাকা এবং পরওয়ানা জারী