NSど。 লক্ষণের শক্তিশেল । করে অবশর, শরে জর জর দুই জন। ৰাণে ৰাণে কমলাল, রক্তের বঙ্গে তরঙ্গ, অচৈতন্য কমল লোচন । অমনি লক্ষ্মণ বীর, গর্জন কfর গভীর, শত বাণ যুড়িল ধন্থকে। কীলান্ত কালের প্রায়, ৰজসম বাণ ধায়, পড়ে গিয়ে রাবণের বুকে ৷ হইয়ে চৈতন্য হারা, অমনি পত্তিত ধরা, ত্বরীয় উঠিয়ে পুনৰ্ব্বার 1 করে নানা বাণের সৃষ্টি, যেন বর্ষার রষ্টি, কিছু নাহি হয় দৃষ্টি, ঘোর অন্ধকার । করে শব্দ ভয়ঙ্কর, ভাস্কর মানে দুস্কর, ভয় পান দেখিয়ে মহাকাল । বিৰিখ শর সন্ধানে, বধিবরে বিভীষণে, রাবণ করিল শরজীল । লক্ষ্মণ ঈষদ হাসি, শরে শরজ:ল নাশি, বায়ু অস্ত্রে সব উড়াইল । দুষ্টের করিতে দণ্ড,উষ্মাতে হয়ে প্রচণ্ড, সারথির কাটি মুগু, ভূতলে পীড়িল । দেখে রাবণ হল ক্রুদ্ধ, কুড়ি অখি উঠে উৰ্দ্ধ, লক্ষ্মণে মারিতে করে যুক্তি। মহা অস্ত্র মহাবল, পরম্বে ধরা রসাতল, মুখেতে জুলে অনল, ময়দানবের শেল-শক্তি । ভয়ে কঁপে ইন্দ্ৰ যম, দেখিলে জন্মায় ভ্ৰম, মারিবার উপক্রম; করিল রাবণ । অন্তু বুঝে অন্তর্ষমি, অনন্ত ভুবনের স্বামী, অমুজের অগ্রগামী, হইcলন তখন । রাবণ কহিছে ডাকি, ভে মায় আমি নাছি ডাকি, তুমি যুদ্ধে এলে কেন হে তৰে । যখন উভয়ে সমযুদ্ধ হয়, ক্ষত্রিধর্মের কৰ্ম্ম নয়, পরাভবে সহায় সম্ভবে । এত থলি হানে শেল-শক্তি, শক্তির দেখিয়ে শক্তি, শক্তি হার হল ত্ৰিভূবন । গগণে উঠিল শক্তি, শক্তিপতির যথা শক্তি, প্ৰহারিলেন শেল শক্তি শক্তিশেল নাশের কারণ ৷
