পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

)\OR श्रीहूठेtडूब्र । তাহাৰু বি, এল পাস ছিল না, মফঃস্বলে তিন বৎসর মোক্তারের শোমোদ ও করেন নাই, সুতরাং মুনমুফি হুইবার কোন আশাই झिल नी ॥ ) তাহার উপর সেলামের কেতা দোরস্ত থাকিলে, আর সাহেব দের বাড়ী বাহী বেলা ঘুরিয়া সত্য মিথ্যা দশটা বলিবার ক্ষমতা থাকিলে, বেনু চাচা হদ খ-বাহাতুর হইতে পারিতেন। বাস্তবিক এদেশে কাহার ও চালাকি খাটে না ; ইংলণ্ড বোকার জায়গা, সেখানে সবই হইতে পারে। তবে কি ডিজ রেলিব কথা লইয়া বাড়াবাড়ি কড়াকড়ি করা এদেশে ভাল দেখায় ? २ ॥ আরও একটা লোক ইউরোপে মারা গিয়াছে,—রুষিয়ার জার। এ মৃত্যুর বিচার কঠিন সমস্ত। রুষিয়ার-সন্তানগণের ভয়ানক আক্রোশ, তাহারা জায় রাখিবে না। প্রজার মনোরঞ্জন করে এমন ভূস্বামী তাহার চায়। এভাবে দেখিতে গেলে প্রজাদের দোষ মনে হয় না। বাস্তবিক, ক্ষের উপর এ অত্যাচার সহিৰে কেন ? আর লোকের যদি অসহ হয়, তবে জারই বা কতক্ষণ থাকিতে পারে ? আর এক পক্ষে মনে হয় প্রজার মিলিয়া মিশিয়া, সঙ্গিয়া বহিয়া থাকে না কেন ? বঙ্গদেশের প্রজা কেমন ভাল মানুষ –মুদ্র জমীদ্বারকেও ভূস্বামী নাম দিয়া কত অাদর, কত ভক্তি, কত যত্ন, কত সম্মান করে! অথচ সকলেই জানে যে, ইহারা জারেরও অধম। অদ্য স্বৰ্য্যাস্তে আবাহন, কল্যধগর স্বৰ্য্যাস্তে বিসর্জন । তবে কি জানে, এখানে ধরণী সৰ্ব্বংসহ । তালে হউক, মন্দ হউক, এ কথাতেও বঙ্গবাসীর ভারতবাসীর না থাকাই উচিত ; এ দেশেরও ভাবনা তাবিবারও কোনও স্তুে নাই ; যেহেতু আমাদের মালিক—মহারাণী ভারতেশ্বরী। ।