পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"চু০ ফুর । “ধাইল বিষম রুল’ শূল সম তেজে, আনিল সুরেনে ধরি, ভুল ভ্রাস্তি কিছু না মানিয়া, না শুনিয়, জেলিল সুয়েনে । " আপনি আপন মান বজোরে বজায়, করিয বিচারি-বৃন্দ, আনন্দে অপার, নিষ্ঠ মাথে নিজে নিজে পুষ্প বরিষিল, নিজ জয় রবে নিজ ঘর ফাটাইল , ভাবিল উল্লাসে অতি, গৌরব বাড়িল । ক্ষুদ্র এক কথা কবি কাতরে কহিবে, ভরসা, সকলে ইহা স্মরণে রাখিবে। পাচু যবে কবি হয়, চড়ে কল্পনায়, সত্য মিথ্যা ভেদ তার, তখনি ফুরায় । উপরে যা বলা গেল, বিচার ব্যাপার, ■ সত্য বলি, এক কথা সত্য নহে তার। কেবল কল্পনা-লীলা ছন্দের ছাত্ননি, ক্ষেপার খেয়াল শুধু অঁাখর-বাধুনি । ইচ্ছা নাই করিবারে কোটাবমাননা, ধৰ্ম্ম জানে, সাধ নাই যেতে জেলখানা । ) কলে, সুরেন্দ্রনাথ জেলে গেলেন। দেশ হাঙ্গাফার, ছিছিকার, ধিক্কার,ন্যকার, "নয়ন-লৌহিত্যাদি-করণক চিত্তবিকার” প্রভৃতি অশেষ প্রকারে বিচারকদের বিচারকে অবিচার প্রতিপাদন পুরঃসর প্রতিনিয়তই প্রত্যেক স্থানে, যানে গানে, ধ্যানে, মোনে, জাগরণে, শয়নে স্বপনে রাত্রিদিনে যেখানে সেখানে ঐ কথার আন্দোলনে এক বিষমাকার কারখানা হইয়া উঠিল। ' এদিকে জেলখানা খাতায় খাতায় লোক, বজ্ঞা ৰজা চিঠি, ভূপে ৰূপে খৰয়; ৰ কায়