28° *ाँiहूर्णांकूव्र । ছুরী কাটা নিয়ে এগিয়ে। বাপো! একি তোমার টেবিলের গোৰু যে, তুমি বা কোয়ে বাগাবে! চার চারটে আস্ত জীয়ন্ত জনবুল হুঙ্কার দে, মাথা নেড়ে যেই দাড়িয়েচে, বাড়ুয্যের পো বানারজীর ছুরী কাট যে কোথায় ছটক পড়লো, তা আর কে দেখে ? তখন একবারে নিয়ন্ত্র, কাছেই রণে ভঙ্গ দিয়া পলায়ন। হইতে যদি বিলিতি কশাই, হে বানরজী, তবে হয় ত কাজ উদ্ধার করিতে পারিতে। অথবা থাকিতে যদি নিষ্ঠাবান ব্রাহ্মণতনয়,— “তোমরা ভূতনাথ ভবানীপতি ভোল-মহেশ্বরের বাহন, তোমরা দেবাদিদের বিশ্বেশ্বরের অবলম্বন, তোমাদের ঐ ক্ষিতিবিদারি শৃঙ্গাষ্টকে তৈল দিয়া দিতেছি, তোমাদের চারিটি ককুদ মর্দন করিয়া দিতেছি, তোমাদের চার-আষ্টে বত্রিশখানি খুরে ধরিয়া মিনতি করিতেছি, হে যণ্ডেশ্বরগণ, এ যাত্রা ক্ষমা করো”—ইত্যাদিরূপ স্তবভক্তি স্বার জনবুলাবতারগণের মনভষ্টি করিতে পারিতে, তোমার মনস্কামনা পূর্ণ হইত। কিন্তু তুমি ৰে হুয়ের বাহির কাজেই মাটা। তুমি জ্ঞাতসারে কোন ও পাপের পাপী নও, কেবল কৰ্ম্মদোষে, “আপনি মজিলে ভাই লঙ্কা মজাইলে ।” সার-সংগ্রহ মাটী। একে একে সকলগুলি বিস্তারে দেখাইতে হুইলে ৰিম্ভর কাগজ কলম মাট হুইবে । অতএব সংক্ষেপে বলি, স্বরেন্দ্রনাথের এই হুজুকে— ১ লভ রিপণ মাট, ২ আত্মশাসন মাটা, ० हेशवप्ने ब्र चाहेम बाँच्ने,
