পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মোটরসিকের প্রবন্ধ । येN★♚ সে ৰায় বলি নাই, এৰায় ভাদিয়া বলিতে হইল—বাক্ষালায় রসিকত চলিবে না। কারণ অনেকগুলি ; সমুদয় বলিতে গেলে একখানি শব্দকল্পক্ষম ভৈয়ায় হয়। আ মার তত অবসর নাই, অবসর থাকিলে প্রবৃত্তি নাই, মোটামোট দুই চারিটি বলিয়া দিতেছি। এক কথা এই, অহোরাত্র মনে রাখিতে হুইবে যে, আপন স্বরে কোন বাঙ্গালী কম রসিক নয়। গৃহিণীর কাছে পসার রাখিতে হইলেই ত এক প্রস্থ রসিকতা চাই, তাহাতে বাঙ্গালীর বাহিনীি আছে। হু দশ । জনের না থাকিতে পারে ; কিন্তু তাই বলিয়া সাধারণ স্বত্রের ব্যাঘাত হুইতেছে না ; প্রমাণ, যেখানে শুনিৰে গিল্পী সেই সঙ্গে সঙ্গেই শুনিতে পাইবে বান্ধী। তবে ৰল দেখি তোমার রসিকতা লইবে কে ? লইবে কখন ? লইবে কেন ? তায় আবার যে দর। পাচ টাকার পঞ্চা নন্দ, কি মজার কথা। এই পাঁচ টাকায় আনন্দের বাজার বসান যায়, আনন্দের সাগর ভাসান যায়, আনন্দের জীয়ন্ত প্রতিমা গড়ে, পূজা করে শেষে, চাই প্রভিমাই তাসা ও আপনি ভাসো—জুইয়ের এক চলে কিম্ব ত্বই চলে। কেন তবে ছাপার অাকরের উপর মাথা ধরিয়ে লোকে মল্লিতে যাইবে ? বলিতে পারেন, সকল লোকের মতি গতি এক রকম নয়, আমিও স্বীকার করি, “ৰায়ুণাং বিচিত্রা গতি; কিন্তু রসিকতা অপেক্ষ+—যদি রসিকতাই মানিয়া লণ্ডয়া যায়—ধার্থিকতাই ভালো, স্তাবকত্ব ভালে, ৰোজকতা ভালো, ভোজকতা তালে, ইহাতে সংশয় নাই। এক পাঁচে যাহা হয় না, পাচ জড়ো করিলে তাহ হয়, অথচ পঞ্চানন্দই কোন এক পাচে হয়। আমার হয় বটে, কিন্তু বুৰিয়া দেখুন প্লঞ্চানন্দের হয় না। ঘরের রসের কথা ৰলিয়াছি, সেটা মজ্জাগত, বাহিয়ে যে রকম টান,ভগবান জানেন তাতে টাকল ওখইয়া বা পঞ্চমন্সের মাৰিস্বান ৰাড়ে না, টেক্স কমে না, উপাধি জোটে না, সুখ্যাতি রটেন,