পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ඵ්ණ් 4) *ीहूठीठूद्र ! করিল, মানসন্ত্রম সব গেল, লোকের টাক গুল ধোলামকূচির মঠ উড়াই দিল, আমরা থাকিলে কিছুতেই এমন হইত না।” কিন্তু এ দেশের লোকে বেশ বুঝিতে পারে যে, দুই দলেরই মুখভারতী বিলক্ষণ, কাজের রীতিতে সে লক্ষণ বড় একটা থাকে না , মুতরাং রাজাট খেয়ালের উপরেই চলে। নোটবদের এই একট: আমোদ । সভার দুই দলেই খুব আমুদে লোক আছে, হাতে কৰু হ ন থাকিলে, ইহারা ভারতবর্ষের কথা তুলিব ও কত আমোদ করে। কেহ ভারতবাসীকে ইন্দ্রই দিতে চাঘ, কেহ ভারতবর্গকে নন্দন-কানন করিতে ইচ্ছা করে, এইরূপ কত গোলই তোলে ; কিন্তু কাজের ভার পড়িলে ইহার। গম্ভীর হব, তখন আর সে বুথ আমোদের কথা লইস সময় নষ্ট করে না। এটা খুব গুণ বলি ত হইবে, কাজের সমসে কাজ, BB BBBBB BBB BBB BBB D BBBBBS BBB BB করুন হাসিতে হাসিতে আমরা যত কথা বলি, সে সব ধরিফ যদি কাজের বেলায় চলিতে হয়, তাই হইলে কি রক্ষ আছে : চোর 后伤 | পঞ্চানন্দ ঠাকুর, মুন্সীগঞ্জের ডাকমুন্সী আমার পরমান্ধীয়, সুতরা লোকট রসিক, ইহা বলাই বাহুল্য। ডাকের চিঠির ভিতর অনেক রকমের আমোদের কথা থাকে, ডাকমুন্সী ভায়া সেই লোভে, লেফাফার যোড়ের জায়গা রসনা রসসিক্ত করিয়া অভ্যস্তরের গৃঢ় তথ্য মধ্যে মধ্যে জানিয়া লন । নির্দোষ রসিকত ৰাঙ্গালীর সম্ভবে না, সুতরাং এ বিষয়ে ইইকে ‘ অপরাধী করিতে পারলাম' না"। " সেদিন