পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88 अँहूर्छाडूब्र । বার মানসে বেহারে গিয়া উপস্থিত হইয়াছে । অতএব ৰেহারে বাঙ্গালী—ত্বঃখের বিষয় হইলেও শ্লাঘার কথা—সে গান্ধী রাজার। আর একটু বলিলেই মীমাংসাটা সৰ্ব্বাঙ্গসুন্দর হয়। ইংলিশম্যান যেমন পণ্ডিত, তারতবাসীরা তেমন নহে। পণ্ডিতের দ্বারা যেমন কাজ হয়, মুখে তেমন হয় না; কিন্তু দুঃখের বিষয় পণ্ডিতের দর, কিছু বেশী। এই সকল আলোচনা করিয়া, তাহার উপর যথাযোগ্য বিবেচনা করিয়া কাজ চালাইবার মত গোটকতক হাতগড় পণ্ডিত ইংরেজরাজ ভারতবর্ষে তৈয়ার করিয়া লইয়াছেন ; বাঙ্গালার প্রকৃতি বড় নরম, হাতগড়ার সুবিধাও এইখানে। সেই জন্ত বাজে কাজে বরাত হইলেই বাঙ্গালী পাওয়া যায়, ইংলিশম্যান পাওয়া যায় না। কেরাণী চাই—বাঙ্গালায় প্রভত ; ডেপুটি চাই—বাঙ্গলায় প্রভত ; ইংলিশম্যানের হুকুম, বাঙ্গালীর হাত পা । বেহারী দিয়া বেহারের কাজ নিৰ্বাহ হয় না, তত উদ্ধৃবৃত্তিতে ইংলিশম্যানের খরচ পোষায় ন!—কাজে কাজেই বেহারে বাঙ্গালী । দুঃখের বিষয় বটে, কিন্তু যদি রাগ করিয়া দেশত্যাগী হও, বেহারী ঠেঙ্গাইয়া বাঙ্গালীকে দেশত্যাগী অর্থাৎ বেহার ছাড়া করিবে ! ইংলিশম্যানের কল্যাণেই বেহারে বাঙ্গালী । কাবুলস্থ সংবাদদাতার পত্র (২ ইপাদপদ্বেষু।– " সাষ্টাঙ্গ প্ৰণিপাতপূর্বক নিবেদনমিদং । অল্পমতি পাইলে এই বার স্বদেশে ফিরিয়া যাইতে ইচ্ছা করি। বাঙ্গালীর ছেলে, এত জুরদেশে থাকা সহজেই কষ্টকর, তাছাতে এই বিষম দেশে আসিয়া