*ाँiहूर्णांकूव्र । লম্বন করিলে ওজন স্বল্প হইতে পারে, সেই সকল উপায় বাদ দিৰাক্স ব্যবস্থা আছে। সে ব্যবস্থার নাম প্রমাণবিষয়ক আইন। যাহারা খুব বড় বিচারপতি, তাহার ছোট বিচারের কেহু নহেন, ছোট অবিচারেরও কেন্ঠ নহেন। ক্ষুদ্র বিষ্কারক নানা রকম আছে ; কিন্তু অধিকাংশই অপদাৰ্থ : ইহারা ভাবিয়াই আকুল। কার্যাকুশল বিচারক দুই চারি জন আছে ; ইহাদের একটর নমুনা অঙ্কিত করা যাইতেছে— • “আমাদের বিচক্ষণ মুন্সেফ বাবু, বিদ্যাশিক্ষা সাঙ্গ করিবার পর এবং মুন্সেফি পদ পাইবার আগে, আমাদের বিচক্ষণ বাবু ওকালতীর চেষ্টা করিয়াছিলেন। ছয় মাসে নগদ সাত সিকা তাহার উপজ্জন হইয়াছিল, অথচ সেই ছয় মাসের মধ্যেই অন্ত উকীলে মাসে মাসে হাজার টাকা পাইতেছে, বিচক্ষণ বাবু স্বচক্ষে ইহা দেখিয়াছিলেন । সেই অবধি উকীল জাতির উপর বিচক্ষণ বাবুর বিলক্ষণ স্ত্রণা, উকীল দেখিলেই ইহঁার কম্পজ্বরের জালা অনুভব করিতে হয়। এখন ষে ইনি পাক হাকিম, ষোল অন হুজুর, তবু উকীল আসিলে বিচারাসন টলমল করিতে থাকে। বিচক্ষণ বাবু ফয়সলে মুর্তিমান । যে মকদ্দমার বাদী প্রতিবাদী, সাক্ষী সাবুদু উপস্থিত, তাহার দিন পরিবর্তন করিয়া দেন ; ফিরাইয়। ফিরাইয় যে পৰ্য্যন্ত অনুপস্থিতি, অভাব বা ক্রটি না ঘটে, সে পৰ্য্যন্ত ঙাহার বিচার প্রত্ন্যাশা করিৰার অধিকার কাহারও নাই। সে অবস্থা ঘাটলেই সঙ্গে সঙ্গে স্বল্প বিচারের সরু ধারে দাড়ি কাটিয়া, বিচক্ষণ বাবু কাৰ্য্যদক্ষতার পরিচয় দিয়া থাকেন। বিচক্ষণ বাবুর বিশ্বাস যে, বু্যিায় তিনি অদ্বিতীয়, বৃদ্ধিতে বৃহস্পতির অগ্রজ ; দৃঢ়সঙ্কল্প তাহার ভূষণ ; কিন্তু দুঃখের বিষয় এই
