পাতা:পাবনা জেলার ইতিহাস ( ষষ্ঠ খণ্ড).pdf/৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ পরিচ্ছেদ- ক্রীড়া ও ব্রতপূজা । ੀਂ । HDBBSBSS BBBB BBB SSSSSS BBB SBBBBSBB BBB পরিচিত। এই দিনে সাধারণ হিন্দু মুসলমানগণের অনেকেই কুস্তি ও মল্প ক্রীড়াদি প্রদর্শন করিয়া থাকে। এই মল্ল ক্রীড়া সচরাচর এই জেলায় “মালাম” নামে খ্যাত এবং যাহারা ইহাতে বিশেষ সূড়ান্ত তাহারা “মল” নামে অভিহিত হয়। লক্ষ্মী:কাল গ্রামে এখানে অনেকর ‘মাল’ উপাধি বর্তমান আছে। ধনী ও সন্ত্রান্ত ভদ্র পরিবার গৃহে মাল বা মল্পগণ ঐ দিনে নানারূপ ক্ষমতা প্রদর্শন করিয়া পুরস্কার লাভ করিয়া থাকে। s লাভীখেলা— পাবনা জেলার লাঠিখেল প্রসিদ্ধ ; হাটখালির লাঠিরালগণের বিশেষ সুনাম আছে। উপরোক্ত গারসি ও মহরম সময়ে সৰ্ব্বত্রই লাঠিখেলার প্রচলন আছে। সাধারণতঃ মুসলমানগণ এই খেলায় অভ্যস্থ পূৰ্ব্বে অনেক সম্বাস্ত হিন্দুও এই পেলায় প্রসিদ্ধ ছিল । লেক লাইজ—নদীবহুল দেশে নৌকাচাৰ্লনে এজেশর মফঃস্বলের লোক বিশেয অভ্যস্ত । দুর্গোৎসব সময়ে পোতাজিয়া গ্রামের cनोकांदांहेछ প্রথা ও পানসি নৌকারসাজ ও সারিগানের আমোদ বহুদিন হইতে প্রচলিত । সাহাজাদপুর কৈজুরি প্রভৃতি কাটে যাইতে হাটুরিয়া নৌকার বাইজ ও প্রতিযোগিতায় অনেক আমোদ প্রমোদ উপভোগ করে । ক্ষম। ছমার – পলে লইয়া মাছমারা এদেশের লোকের একটা প্রাচীন আমোদ । মহিষের লিঙ্গ বঙ্কিাইয়া সকলে একত্রিত হয় এবং এক খানি লাঠি ও পলে কাধে করিয়া দিল জলাশয়াদিতে “বাহত” নামে তাধিক লোক একত্রিত হইয়া মাছ মারে । এতদ্বাতীত অন্তান্ত প্রথায় মাছমরা ও ধরিবার প্রথা যথ স্থানে বর্ণিত হইয়াছে । ভূড়ি উড়াণ— এদেশে বালকগণ মধ্যে শীতকালে ডবল ও একুরী ( ১ ) চিলা ঘুড়ি বা চলিত ভাষায় ঘুরি , উড়ান প্রথা আছে। ইঙ্গা একটী প্রধান ক্রীড়া বা ভামোদ মধ্যে গণ্য। বৈশাখ জ্যৈষ্ঠ মাসে